এরমধ্যেই প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ফণী আঘাত হেনেছে ভারতের উড়িষ্যা রাজ্যে। ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়ে বিকালে এগিয়ে যাবে পশ্চিমবঙ্গের দিকে। সন্ধ্যা নাগাদ বাংলাদেশের উপকূল অঞ্চলের উপর বয়ে যাবে ফণী। তবে চট্টগ্রামে ফণীর তেমন কোনো প্রভাব থাকবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
শুক্রবার (৩ মে) সকাল থেকে চট্টগ্রাম নগরের আকাশে রোদ থাকলেও কয়েকটি উপজেলায় বৃষ্টির খবর পাওয়া গেছে। তবে ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে সাগর উত্তাল রয়েছে।
ফণীর প্রভাবে মধ্যরাত থেকে চট্টগ্রামে ৮০-১০০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো বাতাস বয়ে যাবে। ভোররাতের দিকে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনাও রয়েছে বলে জয়নিউজকে জানিয়েছেন পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ডিউটি অফিসার মো. আলম।
তিনি আরো বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে ফণী অনেকটা দুর্বল হয়ে বাংলাদেশে ৮০-১০০ কিলোমিটার বেগে প্রবেশ করবে। সমুদ্রে স্বাভাবিকের চেয়ে ৪-৫ ফুট জলোচ্ছ্বাস থাকবে। চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
জয়নিউজ/পার্থ/আরসি