সামাজিক মাধ্যমে ভিডিওচিত্র তৈরি করে আলোচিত হিরো আলম ভোটে দাঁড়াতে পারছেন না। বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন তিনি। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রোববার (২ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়েজ আহাম্মদ হিরোর মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন।
নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আশরাফ হোসেন বলেন, কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মনোনয়ন নিলে তাঁকে তাঁর নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটারের এক শতাংশের স্বাক্ষর লাগে। হিরো আলম ভোটারদের স্বাক্ষর সম্বলিত যে তালিকা জমা দিয়েছেন, তা যাচাই করে দেখা গেছে, তিনি ভুয়া ভোটারদের তালিকা জমা দিয়েছেন।
জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বগুড়া-৪ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন হিরো আলম। নন্দীগ্রাম উপজেলার সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ইউএনও শারমিন আখতারের কাছে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছিলেন তিনি।