সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে চট্টগ্রামের অর্ধশতাধিক গ্রামে উদযাপিত হচ্ছে ঈদুল আজহা।
শনিবার (৯ জুলাই) সাতকানিয়ার মির্জাখীল দরবার শরিফের খানকাহ মাঠে সকাল সাড়ে ৯টায় ঈদুল আজহার প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
সাতকানিয়ার বিভিন্ন গ্রাম ছাড়াও লোহাগাড়ার পুঁটিবিলা, কলাউজান, চুনতি এবং সীতাকুণ্ডের মাহমুদাবাদ, বারৈয়ারঢালা, বাঁশবাড়িয়া, সলিমপুর, মহালংকা, পটিয়া, বোয়ালখালী, হাটহাজারী, হাতিয়া, সন্দ্বীপ, রাউজান ও ফটিকছড়ির কয়েকটি গ্রামসহ চট্টগ্রামসহ পাশের জেলাগুলোর শতাধিক গ্রামের বহুসংখ্যক অনুসারী ঈদুল আজহা উদযাপন করছেন।
এ ছাড়া পার্বত্য জেলা বান্দরবানের লামা, আলীকদম, নাইক্ষ্যংছড়ি, কক্সবাজারের চকরিয়া, টেকনাফ, মহেশখালী ও কুতুবদিয়ার অনেক গ্রামে মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরাও ঈদুল আজহা উদযাপন করছেন, কোরবানি দিচ্ছেন।
দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্যতম সুফি সাধক হযরত মাওলানা মোখলেছুর রহমান (রা.) ২০০ বছর আগে এ নিয়ম চালু করেন। তাঁর মুরিদান সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা বিগত ২০০ বছর ধরে সৌদি আরবের সময়ানুযায়ী একদিন আগে থেকে রোজা, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপন করেন।
জয়নিউজ/পিডি