বেশ কয়েদিনের তীব্র তাপদাহে নাকাল নগরবাসী। সাম্প্রতিক সময়ে সময়ে অসময়ে লোডশেডিং ঘরে-বাইরে যেন শান্তি কেড়ে নিয়েছিল। গতকাল রাত থেকে মাঝারি বৃষ্টি জনজীবনে কিছুটা স্বস্তি নিয়ে এলেও সকালে অফিস-শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতেই জলজটে ভোগান্তি বেড়েছে দ্বিগুণ।
রাত বাড়তেই নগরের নিম্নাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় সেই চিরচেনা পানির বাড়বাড়ন্ত। আবর্জনায় নালা-নর্দমা ঠাসা থাকায় অনেক উঁচু এলাকার রাস্তায় পানি জমে যায়। বুধবার (২০ জুলাই) সকাল নয়টা পর্যন্ত গেল ২৪ ঘণ্টায় ৭৭ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রের্কড করা হয়েছে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ চৌধুরী জানান, সারাদেশে মৌসুমি বায়ু এখন মোটামুটি সক্রিয় রয়েছে। এর প্রভাবে ভারী বৃষ্টিপাত হবে, সক্রিয়তা কমে এলে থেমে থেমে বৃষ্টি হবে। আগামী দুদিন চট্টগ্রামে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গা ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
জয়নিউজ/পিডি