প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০টি বিশেষ উদ্যোগ বিষয়ে বিভাগীয় কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৪ নভেম্বর চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ কর্মশালা হয়। এতে সরকারি, বেসরকারি ও এনজিও কর্মকতারা কর্মশালায় অংশ নেয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার মো. আশরাফ উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গভার্নেন্স ইনোভেশন ইউনিট এর মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ আবদুল লতিফ।
মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস বলেন, স্বাধীনতার পর পৃথিবীর বিজ্ঞজনরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রশ্ন করেছিল, এদেশ চলবে কিভাবে। প্রতুত্তরে বঙ্গবন্ধু বলেছিল আমাদের দেশে মাটি ও মানুষ আছে। জাতির পিতার মাটি ও মানুষের প্রতি আত্মবিশ্বাসের ফল আজকের বাংলাদেশ। এছাড়াও রাশিয়া বাংলাদেশের চেয়ে ১৪০ গুণ বড় হওয়া সত্বেও উৎপাদনে বাংলাদেশ রাশিয়ার চেয়ে এগিয়ে। সতরাং কমিটমেন্ট এবং ডিটারমিনেশান ঠিক থাকলে একটি দেশের ইতিবাচক পরিবর্তণ করা সম্ভব।
কর্মশালায় বক্তারা আমার বাড়ি আমার খামার, আশ্রয়ণ, ডিজিটাল বাংলাদেশ, শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচি, নারীর ক্ষমতায়ন, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ, কমিউনিটি ক্লিনিক, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি, বিনিয়োগ বিকাশ এবং পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জীবনমান ও আয় বৃদ্ধির কার্যক্রমের কারনে দেশের ইতিবাচক পরিবর্তনের কথা তুলে ধরেন।
কর্মশালায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গভার্নেন্স ইনোভেশন ইউনিট এর পরিচালক মো. কামরুল হাসান, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন) মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা বক্তব্য রাখেন।
জেএন/এফও/এমআর