দেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬ কোটি ৬ লাখ ১১ হাজার ৬১৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১০ লাখ ৯৩ হাজার ৪২২ জন।
রোববার (৪ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ৮২ হাজার ৯৭৫ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২ লাখ ৩৭ হাজার ৩৫৯ জন। তাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে।
এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৪ কোটি ৮৫ লাখ ৬০ হাজার ৭৩৮ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৫৬ লাখ ৭০ হাজার ৯২৭ জন।
২০২১ সালের ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৭৩ লাখ ৮১ হাজার ৮১২ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। আর দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬০ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ২৮ শিক্ষার্থী। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছেন ৩ হাজার ৬৯৯ শিক্ষার্থী। তবে এখন পর্যন্ত কাউকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।
আর পাঁচ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৭৪ লাখ ৬৪ হাজার ৬৫৬ জনকে করোনা প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে। শুধু গত ২৪ ঘণ্টায় ফাইজারের বিশেষ এ টিকার ডোজ পেয়েছে ৯ হাজার ৮৩ শিশু। আর এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ৯ লাখ ৯১ হাজার ৮৫৯ জনকে।
এদিকে দেশে এ পর্যন্ত ৫ লাখ ৬৪ হাজার ২১১ জন ভাসমান জনগোষ্ঠী টিকার আওতায় এসেছেন। তাদেরকে জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। আর ১৪ হাজার ৪৪৫ জনকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়েছে।
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি করোনা টিকার নিবন্ধন এবং ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে মানুষকে টিকা দেওয়া শুরু হয়। বর্তমানে টিকা নেওয়ার সর্বনিম্ন বয়সসীমা ৫ বছর।
জেএন/এমআর