তরিতরকারি ও মাছ-মাংসের দাম রমজান শুরুর আগে থেকেই বাড়তি। অপরিবর্তিত দামে বিক্রি হচ্ছে মুদি মালামাল।
তবে আমদানি সংকটে কারণ দেখিয়ে বেড়েছে আদার দাম। এদিকে সরকার চিনির দাম কমিয়ে নির্ধারণ করে দিলেও আগের দামে চিনি বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে সপ্তাহভেদে কিছু কিছু তরিকরকারির দাম বেড়েছে। পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, বরবটি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়, পটল প্রতি কেজি ৫৫ টাকা, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৫০ টাকা, বেগুন প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
অন্যদিকে সব ধরনের মাছের দামও কেজিতে ৩০ থেকে ৫০ টাকা বাড়তি যাচ্ছে। চাষের কই, পাঙাস, তেলাপিয়া এসব মাছ সাধারণ ক্রেতারা একটু বেশি কিনে। কিন্তু খাবারের দাম বৃদ্ধির কারণ দেখিয়ে এসব মাছের দাম বাড়ার পর আর কমেনি।
এদিকে সপ্তাহের ব্যবধানে মাংসের বাজার স্থিতিশীল থাকলেও ঈদমুখে দাম বাড়ার আশঙ্কা করছেন বিক্রেতারা। আজ ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকায়। পাশাপাশি সোঁনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩৬০ থেকে ৩৭০ টাকা দরে। আজকের বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায় আর খাসির মাংস ১১০০ টাকায়।
এদিকে আসন্ন ঈদের আগে চাহিদা মেপে সরকার বাজারে চিনির দাম নিধারন করে দিলেও, চিনি বিক্রি হচ্ছে আগের দামেই।
আমদানি সংকট দেখিয়ে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে আদা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, আমদানি নির্ভর পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা না গেলে দাম আরো বাড়বে।
জেএন/পিআর