ফাইনালের ওঠার লড়াইয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। মাত্র ২৪ রানে টপ অর্ডারের ৪ ব্যাটারকে হারিয়েছে তারা।
ইনিংসের ১৪তম বৃষ্টিতে কিছু সময় বন্ধ থাকল খেলা। আর সে বিরতিতে নিজেদের কিছুটা হলেও গুছিয়ে নিয়েছে টেম্বা বাভুমার দল।
পঞ্চম উইকেটে ক্লাসেন-মিলারের জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামাল দিয়েছিল তারা। কিন্তু হেডের এক ওভারে দুই উইকেট হারিয়ে আবারও ব্যাটিং বিপর্যয় দেখছে প্রোটিয়ারা।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৩১ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান তুলেছে তারা।
প্রোটিয়া শিবিরে প্রথম ধাক্কা লাগে অধিনায়ক বাভুমা ফিরলে। তিনি শূন্য করে ফিরে যান। এরপর ডি কক ১৪ বলে মাত্র ৩ রান করে সাজঘরে হাঁটা দেন। পরে এইডেন মার্করাম ১০ ও তিনে নামা রেসি ফন ডার ডুসন ৬ রান করে আউট হন।
পঞ্চম উইকেটে ৯৫ রানের জুটি গড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সমর্থকদের কিছুটা স্বস্তি দেন ক্লাসেন-মিলার। তবে খণ্ডকালীন বোলার ট্রাভিস হেডের করা ৩১তম ওভারে আবারও উথাল-পাথাল প্রোটিয়া শিবির।
পরপর ক্লাসেন (৪৭) এবং ইয়ানসেনের (০) উইকেট তুলে নিয়ে আবারও দক্ষিণ আফ্রিকাকে ব্যাকফুটে ঠেলে দিয়েছেন হেড।
দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিপর্যয়ে ঠেলে দেওয়ার প্রথম কাজটা করেছিলেন মিশেল স্টার্ক ও জস হ্যাজলউড। তারা দুটি করে উইকেট নিয়েছেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ: কুইন্টন ডি কক, টেম্বা বাভুমা, রেসি ফন ডার ডুসেন, এইডেন মার্করাম, হেনরিক ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, মার্কো ইয়ানসেন, কেশব মহারাজ, গেরাল্ড কোয়েটজে, কাগিসু রাবাদা, তাবরেজ শামসি।
অস্ট্রেলিয়ার একাদশ: ট্রাভিস হেড, ডেভিড ওয়ার্নার, মিশেল মার্শ, স্টিভ স্মিথ, মার্নাস লাবুশানে, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, জস ইংগলিস, প্যাট কামিন্স, মিশেল স্টার্ক, অ্যাডাম জাম্পা, জস হ্যাজলউড।
জেএন/রাজীব