বাংলাদেশের নাগরিকরা ভারতে চিকিৎসার জন্য গিয়ে আর যেন প্রতারিত না হয়।
রোববার (২৫ নভেম্বর) নগরের সিনিয়র’স ক্লাবে সুপার স্মার্ট কার্ডের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ভারতের জেনেসিস হাসপাতালের প্রতিনিধি ডা. পুর্ণেন্দু রায় এ কথা বলেন। ভারতের বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে আসা কয়েকজন প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার কার্ডের উদ্বোধন করেন।
পূর্ণেন্দু রায় বলেন, সুপার স্মার্ট কার্ডে চিকিৎসা, ভ্রমণ, থাকা-খাওয়াসহ নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা থাকায় বাংলাদেশের মানুষের এখন আর দালাল-চোর-বাটপারের খপ্পরে পড়তে হবে না।
তিনি আরো জানান, সবচেয়ে স্বল্পমূল্যে কোথায় সেবা পাওয়া যাবে তার তথ্যও থাকবে স্মার্ট কার্ডে। বাংলাদেশের ৬৪ জেলায় এই স্মার্ট কার্ড বিক্রি হবে।
চেন্নাইয়ের গ্লোবাল হাসপাতলের প্রতিনিধি কাজী গিয়াস উদ্দিন বলেন, যারা স্মার্ট কার্ডের গ্রাহক হবেন তাদের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ কমিশন দেওয়া হবে হাসপাতালগুলোতে।
সুপার স্মার্ট কার্ডের প্রতিনিধি অনির্বাণ দত্ত বলেন, এ কার্ড ভারতের বিভিন্ন প্রদেশের শতাধিক হাসপাতাল, হোটেল-রেস্টুরেন্ট, ট্রান্সপোর্টসহ শপিং মলে ব্যবহার করা যাবে। পর্যায়ক্রমে সুপার স্মার্ট কার্ড এশিয়ার বিভিন্ন দেশে চালু করা হবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেরালার মাহার আয়ুর্বেদিক এর প্রতিনিধি অনিতা রায়, মার্সি হাসপাতালের সুমিত ব্যানার্জি ও জিডি হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়বেটিক সেন্টারের প্রতিনিধি কল্যাণ রায় ।
এক বছর মেয়াদি কার্ডের প্রিপেইড ও পোস্ট পেইড মূল্য ১৫০০ টাকা। অনলাইনের মাধ্যমে কার্ড বিক্রির সুযোগ রাখা হয়েছে।