প্রতীক পেয়েই চট্টগ্রামের ১৬ আসনের ১২০ প্রার্থীর প্রচারণা শুরু

প্রতীক বরাদ্দের পর চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারে নেমে পড়েছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ১২০ প্রার্থী।

- Advertisement -

চট্টগ্রাম শহরের অলিগলি ও জেলা-উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে গণসংযোগের পাশাপাশি শুরু হয়েছে ব্যানার-পোস্টার টাঙ্গানোর পালা। এরিমধ্যে বিভিন্ন জনপদে দেখা মিলছে নানা ধরনের নির্বাচনী প্রচারের পোস্টার।

- Advertisement -google news follower

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতীক পাওয়ার পর সড়কে সাইকেল চালিয়ে এবং নৌকায় চড়ে কর্ণফুলী নদী পাড় হয়ে নিজ এলাকায় প্রচারণা শুরু করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেলে তার নির্বাচনী এলাকা চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া, বোয়ালখালী আংশিক) এলাকায় এই প্রচারণায় অংশ নেন।

- Advertisement -islamibank

বিকেল ৩টার দিকে উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় থেকে সাইকেল চালিয়ে চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কের রাঙ্গুনিয়ার ইছাখালী, ঘাটচেক, রোয়াজারহাট, থানাসদর, কলেজগেট হয়ে মরয়মনগর চৌমুহনী গিয়ে পথসভায় অংশ নেন।

দুই কিলোমিটার পথ সাইকেল চালানোর সময় দলীয় শতাধিক নেতাকর্মী সঙ্গে ছিলেন। পরে পথসভায় বক্তব্য দেন তিনি।

সোমবার বিকেল থেকে চট্টগ্রাম-৯ আসনের আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের কর্মী সমর্থকরা প্রচার গাড়ি নিয়ে সংশ্লিষ্ট আসনের অলিগলিতে প্রচারনা শুরু করে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে নৌকায় ভোট চান তারা।

তফসিল অনুযায়ী দুপুরে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ শেষ হবার পর, বিকেল থেকে শুরু হয় ভোটের আনুষ্ঠানিক প্রচার।

অন্যদিকে, প্রতীক বরাদ্দ পেয়েই জেলার বিভিন্ন উপজেলাতেও প্রচারে নেমেছেন প্রার্থীরা। এরই মধ্যে শ্লোগানে মুখর হয়ে উঠেছে পুরো চট্টগ্রাম। যদিও বেশিরভাগ এলাকায় প্রচার না করার পরামর্শ দিয়েছিলেন রিটার্নিং কর্মকর্তরা।

সোমবার চট্টগ্রামে নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই রিটার্নিং কর্মকর্তা বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতীক গ্রহণ করেছেন চট্টগ্রামের ১৬ আসনের ১২০ প্রার্থী।

এক নজরে দেখে নেয়া যাক কার ভাগ্যে কোন প্রতিক জুটলো :

চট্টগ্রাম–১ (মিরসরাই) আসনে আওয়ামী লীগের মাহবুব উর রহমান রুহেল (নৌকা), মিরসরাই সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন (ঈগল) প্রতীকে লড়বেন স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে।

তাছাড়া বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মো. ইউসুফ (টেলিভিশন), বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (বিএমএল) শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী (হাতপাঞ্জা), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির নুরুল করিম আবছার (একতারা), ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ প্রার্থী আব্দুল মান্নান (চেয়ার) ও জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ এমদাদ হোসাইন চৌধুরী(লাঙল) প্রতিক পেয়ে এ আসনে মোট ৭ জন প্রার্থী সাংসদ হতে ভোটের লড়াই করবেন।

চট্টগ্রাম–২ (ফটিকছড়ি) : এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (নৌকা), বর্তমান সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী (ফুলের মালা), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভাণ্ডারী (একতারা), স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা হোসাইন মুহাম্মদ আবু তৈয়ব (তরমুজ), ইসলামিক ফ্রন্টের মীর মোহাম্মদ ফেরদৌস আলম (চেয়ার), জাতীয় পার্টির মো. শফিউল আজম চৌধুরী (লাঙ্গল), ইসলামী ফ্রন্টের মো. হামিদ উল্লাহ (মোমবাতি) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ শাহজাহান (ঈগল) প্রতিক নিয়ে এ আসনে মোট ৮ জন প্রার্থী নির্বাচন করছেন।

চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ): জাতীয় পার্টির এমএ ছালাম (লাঙ্গল), আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান মিতা (নৌকা), ইসলামী ফ্রন্টের মুহাম্মদ উল্লাহ খাঁন (মোমবাতি), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) নুরুল আনোয়ার (একতারা), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) মোকতাদের আজাদ খান (আম), স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল উদ্দিন চৌধুরী (ঈগল), ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের আব্দুর রহীম (চেয়ার) এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নুরুল আক্তার (মশাল)।

চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড): আওয়ামী লীগের এসএম আল মামুন (নৌকা), জাতীয় পার্টির দিদারুল কবির (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপির খোকন চৌধুরী (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ কংগ্রেসের শহীদুল ইসলাম চৌধুরী (ডাব), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের মোহাম্মদ আকতার হোসেন (টেলিভিশন) এবং ইসলামিক ফ্রন্টের মো. মোজাম্মেল (চেয়ার)।

চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী): জাতীয় পার্টির আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (লাঙ্গল), প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফোরামের নাজিম উদ্দিন (সোনালী আঁশ), সুপ্রিম পার্টির কাজী মহসীন চৌধুরী (একতারা), ইসলামী ফ্রন্টের সৈয়দ মুক্তার আহমেদ (মোমবাতি), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের আবু মোহাম্মদ শামশুদ্দীন (টেলিভিশন), স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী (কেটলি) এবং ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের ছৈয়দ মুহাম্মদ হাফেজ আহমদ (চেয়ার)।

চট্টগ্রাম–৬ (রাউজান) আসনে সবচেয়ে কম প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণের বৈধতা পেয়েছে। ভোটের মাঠে টিকে থাকা প্রার্থীদের মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী (নৌকা), ইসলামিক ফ্রন্টের স ম জাফর উল্লাহ (চেয়ার), তৃণমূল বিএনপির মো. ইয়াহিয়া জিয়া চৌধুরী (সোনালী আঁশ), জাতীয় পার্টির মো. সফিকুল আলম চৌধুরী (লাঙ্গল) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিউল আজম (ট্রাক) প্রতিক নিয়ে ভোটযুদ্ধ করছেন।

চট্টগ্রাম–৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনে চূড়ান্ত প্রার্থীর তালিকায় আছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ (নৌকা), সুপ্রিম পার্টির মো. মোরশেদ আলম (একতারা), ইসলামিক ফ্রন্টের আহমেদ রেজা (চেয়ার), তৃণমূল বিএনপির খোরশেদ আলম (সোনালী আঁশ), জাতীয় পার্টির মুছা আহমেদ রানা (লাঙ্গল) ও ইসলামী ফ্রন্টের মো. ইকবাল হাসান (মোমবাতি) প্রতিক পেয়েছেন।

চট্টগ্রাম–৮ (বোয়ালখালী–চান্দগাঁও) আসনে মহাজোটের মিত্র দল জাতীয় পার্টিকে ছাড় দিয়েছে আওয়ামী লীগ। প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য নোমান আল মাহমুদ।

বর্তমানে ভোটের লড়াইয়ে আছেন ১০ জন। প্রত্যেকে বরাদ্দ পেয়েছে প্রতিক। এরমধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুচ ছালাম (কেটলি), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের এসএম আবুল কালাম আজাদ (টেলিভিশন), তৃণমূল বিএনপির সন্তোষ শর্মা (সোনালী আঁশ), কল্যাণ পার্টির মোহাম্মদ ইলিয়াস (হাত ঘড়ি), ইসলামিক ফ্রন্টের সৈয়দ মুহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন (চেয়ার), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির কামাল পাশা (আম), জাতীয় পার্টির সোলায়মান আলম শেঠ (লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল নবী (ট্রাক), স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয় কুমার চৌধুরী (ফুলকপি) এবং বাংলাদেশ কংগ্রেসের মোহাম্মদ মহিবুর রহমান বুলবুল (ডাব)।

চট্টগ্রাম–৯ (বাকলিয়া,কোতোয়ালী) আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী ৭ জন। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (নৌকা), ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের ওয়াহেদ মুরাদ (চেয়ার), ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির মিটল দাশ গুপ্ত (কুঁড়েঘর), ইসলামী ফ্রন্টের আবু আজম (মোমবাতি), কল্যাণ পার্টির মুহাম্মদ নুরুল হোসাইন (হাত ঘড়ি), তৃণমূল বিএনপির সুজিত সাহা (সোনালী আঁশ) এবং জাতীয় পার্টির সানজীদ রশীদ চৌধুরী (লাঙ্গল)।

চট্টগ্রাম–১০ (খুলশী, পাহাড়তলী, হালিশহর) আসনে চূড়ান্ত প্রার্থী সংখ্যা ৯ জন। সোমবার প্রতিক পেয়েছেন সবাই। স্বতন্ত্র প্রার্থী মনজুর আলম (ফুলকপি), আওয়ামী লীগের মহিউদ্দিন বাচ্চু (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ মাহমুদ (কেটলি), তৃণমূল বিএনপির ফেরদাউস বশির (সোনালী আঁশ), ইসলামী ফ্রন্টের আলমগীর ইসলাম বঈদী (মোমবাতি), ইসলামিক ফন্ট বাংলাদেশের আবুল বাশার মো. জয়নুল আবেদীন (চেয়ার), সুপ্রিম পার্টির মিজানুর রহমান (একতারা), জাতীয় পার্টির জহুরুল ইসলাম (লাঙ্গল) এবং জাসদের মো. আনিসুর রহমান (মশাল)।

চট্টগ্রাম–১১ (পতেঙ্গা,বন্দর) আসনে ৭ প্রার্থী। আওয়ামী লীগ প্রার্থী এম এ লতিফ (নৌকা), ইসলামিক ফন্ট বাংলাদেশের আবুল বাশার মো. জয়নুল আবেদীন (চেয়ার), সুপ্রিম পার্টির মহি উদ্দিন (একতারা), স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন (কেটলি), তৃণমূল বিএনপির দীপক কুমার পালিত (সোনালী আঁশ), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির নারায়ন রক্ষিত (আম) এবং গণফোরামের উজ্জ্বল ভৌমিক (উদীয়মান সূর্য)।

চট্টগ্রাম–১২ (পটিয়া) আসনে ৮ প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী সংসদ সদস্য হুইপ সামশুল হক চৌধুরী (ঈগল), আওয়ামী লীগ প্রার্থী দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী (নৌকা), জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রার্থী এম এয়াকুব আলী (নোঙ্গর), জাতীয় পার্টির মো. নুরুচ্ছফা সরকার (লাঙ্গল), ইসলামিক ফ্রন্টের কাজী মো. জসিম উদ্দিন (চেয়ার), তৃণমূল বিএনপির রাজীব চৌধুরী (সোনালী আঁশ), বাংলাদেশ কংগ্রেসের সৈয়দ মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন জিহাদী (ডাব) ও ইসলামী ফ্রন্টের এম এ মতিন(মোমবাতি) প্রতিক পেয়েছেন।

চট্টগ্রাম–১৩ (আনোয়ারা,কর্ণফুলী) আসনে ৭ চূড়ান্ত প্রার্থী সোমবার প্রতিক সংগ্রহ করেছেন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (নৌকা), ইসলামিক ফ্রন্টের সৈয়দ মুহাম্মদ হামেদ হোসাইন (চেয়ার), তৃণমূল বিএনপির মকবুল আহমেদ চৌধুরী (সোনালী আঁশ), সুপ্রিম পার্টির মো. আরিফ মঈনউদ্দিন (একতারা), জাতীয় পার্টির আবদুর রব চৌধুরী (লাঙ্গল), খেলাফত আন্দোলনের মৌলভী রশিদুল হক (বটগাছ) ও ইসলামী ফ্রন্টের মো. আবুল হোসাইন (মোমবাতি) প্রতিক বরাদ্দ পেয়েছেন।

চট্টগ্রাম–১৪ (চন্দনাইশ) আসনে চূড়ান্ত ৮ প্রার্থীর মধ্যে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মো. নজরুল ইসলামী চৌধুরী (নৌকা), আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী (ট্রাক), জাতীয় পার্টির আবু জাফর মোহাম্মদ ওয়ালী উল্লাহ (লাঙ্গল), ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের আবুল হোছাইন (চেয়ার), বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশনের মোহাম্মদ আলী ফারুকী (ফুলের মালা), বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মোহাম্মদ আয়ুব (একতারা), ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের গোলাম ইসহাক খান (টেলিভিশন), এবং ইসলামী ফ্রন্টের সেহাব উদ্দিন মুহাম্মদ আবদুস সামাদ (মোমবাতি)।

চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া): আওয়ামী লীগের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থীর এম এ মোতালেব (ঈগল), ইসলামী ফ্রন্টের মোহাম্মদ আলী হোসাইন (মোমবাতি), কল্যাণ পার্টির সোলাইমান কাসেমী (হাত ঘড়ি), জাতীয় পার্টির মোহাম্মদ ছালেম (লাঙ্গল), মুক্তিজোটের জসিম উদ্দিন (ছড়ি) এবং ইসলামী ঐক্যজোটের মোহাম্মদ হারুন (মিনার)।

চট্টগ্রাম–১৬ (বাঁশখালী) আসনে ১০ চূড়ান্ত প্রার্থী সবাই সোমবার প্রতিক সংগ্রহ করেছেন। এদের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুজিবুর রহমান (ঈগল), ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের আব্দুল মালেক (চেয়ার), স্বতন্ত্র প্রার্থীর আবদুল্লাহ কবির লিটন (ট্রাক), বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির আশীষ কুমার শীল (কুঁড়েঘর), বাংলাদেশ কংগ্রেসের জিল্লুল করিম শরীফি (ডাব), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মামুন আবছার চৌধুরী (আম), ইসলামী ফ্রন্টের মহিউল আলম চৌধুরী (মোমবাতি), স্বতন্ত্র প্রার্থী খালেকুজ্জামান (বেঞ্চ) এবং ইসলামী ঐক্যজোটের মো. শওকত হোসাইন চাটগামী (মিনার) প্রতিক পেয়ে নির্বাচনী প্রচারনা শুরু করেছেন।

জেএন/রাজীব

KSRM
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জয়নিউজবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন news@joynewsbd.com ঠিকানায়।

এই বিভাগের আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ

×KSRM