দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোটগণনা শেষে ঘোষণা করা হয় ফলাফল। এতে ১২টিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। অবশিষ্ঠ ৪ আসনের মধ্যে ৩টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও একটিতে জাতীয় পার্টি বিজয়ী হয়েছে।
চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুব উর রহমান রুহেল ৮৯ হাজার ৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন (ঈগল) পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯৯৬ ভোট।
এছাড়া জাতীয় পার্টির প্রার্থী এমদাদ হোসাইন চৌধুরী (লাঙ্গল) ৪০৮ ভোট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের প্রার্থী আব্দুল মান্নান (চেয়ার) ৫০৩ ভোট, একতারা প্রতীকের নুরুল করিম আফচার ১৯৯ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে কেন্দ্র ১০৬টি, মোট ভোটার ৩ লাখ ৬৬ হাজার ৪৬৪ জন।
চট্টগ্রাম-২ ফটিকছড়িতে আওয়ামী লীগ মনোনীত খাদিজাতুল আনোয়ার সনি ১ লাখ ৩৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তরমুজ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী হোসাইন মো. আবু তৈয়ব ৩৬ হাজার ৫৮৭ ভোট পান।
এছাড়া, সুপ্রিম পার্টির সৈয়দ সাইফুদ্দিন মাইজভান্ডারী ৩ হাজার ১৩৮, চেয়ার প্রতীকের মীর মো. ফেরদৌস আলম ৫২৫, মোমবাতি প্রতীকের মো. হামিদ উল্লাহ ১ হাজার ৫২৬, লাঙ্গল প্রতীকের মো. শফিউল আজম ২৫৫, ঈগল প্রতীকের মো. শাহজাহান ২ হাজার ২৫৭, ফুলকপি প্রতীকের রিয়াজউদ্দিন চৌধুরী ৩১০, ফুলের মালা প্রতীকের নজিবুল বশর মাইজভা-ারী ২৩০ ভোট পেয়েছেন। এখানে প্রার্থী ছিলেন ৯ জন, কেন্দ্র ১৪২ ও মোট ভোটার ৪ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৭ জন।
চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনে ৫৪ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে হ্যাট্রিক জয় পেয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ)-এর সভাপতি ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭০ ভোট।
এছাড়া অন্য ৬ জন প্রার্থীর মধ্যে মশাল প্রতীকের প্রার্থী নুরুল আকতার ৫৬৬ ভোট, লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে জাতীয় পার্টির এমএ ছালাম ১৩৫, মোমবাতি প্রতীকের মুহাম্মদ উল্যাহ খান ২২২ ভোট, নুরুল আনোয়ার হিরন (একতারা প্রতীক) ৭০ ভোট, চেয়ার প্রতীকের আবদুর রহীম ১১৭ ভোট, আম প্রতীকের অধ্যক্ষ মোকতাদের আজাদ খান ১৫০ ভোট পেয়েছেন। বাতিলকৃত ভোটের সংখ্যা ৩৫০৫টি। এখানে মোট ভোটার ২ লাখ ৪১ হাজার ৯১৪ জন। ভোট পড়েছে ৩৬ দশমিক ২১ শতাংশ।
চট্টগ্রাম-৪ সীতাকুণ্ড আসনে নৌকার প্রার্থী এসএম আল মামুন ১ লাখ ৪২ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন জাতীয় পার্টির দিদারুল কবির চৌধুরী পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৮০ ভোট। সাড়ে ৪ হাজার ভোট নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছেন স্বতন্ত্র মো. ইমরান।
অন্য প্রার্থীদের মধ্যে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের প্রার্থী মো. মোজাম্মেল হোসেন ১ হাজার ৭২৩, তৃণমূল বিএনপির খোকন চৌধুরী ৬৭১, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের প্রার্থী মোহাম্মদ আকতার হোসেন ২৩৪, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী পেয়েছেন ৩৪৫ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে মোট ৭ প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে ছিলেন। মোট ভোটার চার লাখ ২৭ হাজার ১৭২ জন।
চট্টগ্রাম-৫ হাটহাজারীতে লাঙল প্রতীকের জাতীয় পার্টি প্রার্থীর ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ৪৩ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহজাহান চৌধুরী পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪ ভোট।
এছাড়া, চাকুসর সাবেক ভিপি নাজিম উদ্দিন (সোনালী আঁশ) ১ হাজার ৮৩, ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নাসির হায়দার করিম ৩৭৬, ইসলামিক ফ্রন্টের (চেয়ার সৈয়দ হাফেজ আহমদ ৬১৮ পেয়েছেন। এখানে প্রার্থী ছিলেন ৮ জন। মোট ভোটার ৪ লাখ ৭৪ হাজার ৪৫৫ জন, কেন্দ্র ১৪৬ টি। ভোটের হার ১৭ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনে টানা পঞ্চমবার নৌকা প্রতীকে জয়ী হলেন রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিউল আজম পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট।
অন্যদের মধ্যে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মোহাম্মদ সফিক-উল আলম চৌধুরী ২ হাজার ৬৫৪ ভোট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের চেয়ার প্রতীকের স ম জাফর উল্লাহ ১ হাজার ৯৩৭ ভোট ও তৃণমূল বিএনপির (সোনালি আঁশ) মো. ইয়াহিয়া জিয়া চৌধুরী ১ হাজার ১৪৯ ভোট পেয়েছেন। এ আসনে ভোট পড়েছে ৭২ দশমিক ৭২ শতাংশ।ভোটার ৩ লাখ ১৬ হাজার ৯২০ জন।
চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া উপজেলা ও বোয়ালখালী উপজেলার শ্রীপুর-খরণদ্বীপ ইউনিয়ন) আসনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী, দলের কেন্দ্রীয় যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী এডভোকেট ইকবাল হাছান পেয়েছেন ৯ হাজার ৩০১ ভোট।
এ ছাড়া জাতীয় পার্টির মুছা আহমেদ রানা (লাঙ্গল) ২ হাজার ৩০৮ ভোট, তৃণমূল বিএনপির খোরশেদ আলম (সোনালী আঁশ) ১ হাজার ৩৩১ ভোট, ইসলামিক ফ্রন্টের আহমদ রেজা (চেয়ার) ১ হাজার ৩৯০ ভোট, সুপ্রিম পার্টির মোরশেদ আলম (একতারা) ১ হাজার ১৩০ ভোট। এ আসনে ১০৩ কেন্দ্রে মোট ভোটার ৩ লাখ ১৩ হাজার ৯১। এর মধ্যে ভোট পড়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার ৪৩৬। ভোটের হার ৬৯ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ)-এর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম ৭৮ হাজার ২৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলকপি প্রতীকের বিজয় কুমার চৌধুরী পেয়েছেন ৪১ হাজার ৫০০ ভোট।
জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী সোলাইমান আলম শেঠ পেয়েছেন ৮ হাজার ২৩৫ ভোট। এ আসনে ভোট কেন্দ্র ১৮৪, প্রার্থী ১০ জন, মোট ভোটার ৫ লাখ ১৫ হাজার ৪৭৩ জন।
চট্টগ্রাম-৯ (বাকলিয়া-কোতোয়ালী) আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও শিক্ষা উপ-মন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ১ লক্ষ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। এ আসনে ৭ প্রার্থীর মধ্যে ভোট ১ হাজার ৯৮২ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন জাতীয় পার্টি প্রার্থী সানজিদ রশীদ চৌধুরী।
এছাড়া, মোমবাতি প্রতীকের আবু আজম ১ হাজার ৫৩২, কুঁড়ে ঘর প্রতীকের ন্যাপের মিটল দাশগুপ্ত ৯২৮, ইসলামিক ফ্রন্টের চেয়ার প্রতীকের মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ ১ হাজার ৯১৪, কল্যাণ পার্টির নুরুল হোসাইন ৫৩৭ ও তৃণমূল বিএনপির সুজিত সরকার ৬৭৩ ভোট পেয়েছেন। মোট ভোটার ৪ লাখ ৯ হাজার ৫৭৬ জন, ভোটের হার ৩৪ দশমিক ৪০ শতাংশ।
চট্টগ্রাম-১০ (খুলশী-পাহাড়তলী- হালিশহর) আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তাঁর নিটকতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফুলকপি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলম পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট।
স্বতন্ত্র প্রার্থী ফরিদ মাহমুদ পেয়েছেন ২ হাজার ৩৮ ভোট। এ আসনে প্রার্থী ছিলেন ১০ জন, কেন্দ্র ১৪৮ ও মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯০ জন।
চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে বন্দর-পতেঙ্গা আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার এমএ লতিফ ৫১ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে জিতেছেন। তাঁর নিতটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী কেটলি প্রতীকের জিয়াউল হক সুমন পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৫২৫ ভোট। এখানে প্রার্থী ছিলেন ৭ জন, ভোটার ৫ লাখ ১ হাজার ৮৪৮ জন।
চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া আসনে নৌকার প্রার্থী দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী ১ লক্ষ ২০ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী ৩৫ হাজার ২৪০ ভোট পেয়েছেন। এখানে প্রার্থী ছিলেন ৯ জন, মোট ভোটার ৩ লাখ ২৯ হাজার ৪২৮ জন।
চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ১ লাখ ৮৭ হাজার ৯২৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ফ্রন্টের মাস্টার আবুল হোসেন (মোমবাতি) পেয়েছেন ৫ হাজার ১৫১ ভোট।
এছাড়া, ইসলামিক ফ্রন্টের স ম হামেদ হোসাইন (চেয়ার) ১ হাজার ৬৬৮ ভোট, জাতীয় পার্টির প্রার্থী আব্দুর রব চৌধুরী টিপু (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৩ হাজার ৩০৬, খেলাফত আন্দোলনের মৌলভী রশিদুল হক (বট গাছ) ৬১৫, তৃণমূল বিএনপির মকবুল আহমদ চৌধুরী সাদাদ (সোনালী আঁশ) ৮৩৭ ভোট, সুপ্রিম পার্টির মো. আরিফ মঈনুউদ্দিন (একতারা) ৬১৩ ভোট।
এ আসনে মোট ভোটার এক লাখ ২৬ হাজার ২৫৭ জন। এর মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন ৬৫ হাজার ৫৫২ জন ভোটার। আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ভোট ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন। এখানে মোট প্রার্থী ছিলেন ৭ জন। ভোটার ৩ লাখ ৫৬ হাজার ৮৬৪ জন।
চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) আসনে নৌকার প্রার্থী নজরুল ইসলাম চৌধুরী ৭১ হাজার ১২৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল জব্বার চৌধুরীর পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৮৪ ভোট। এখানে প্রার্থী ছিলেন ৮ জন, ভোটার ২ লাখ ৮৮ হাজার ১২২ জন।
চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমএ মোতালেব ৮৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সাংসদ আবু রেজা মোহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৫২ ভোট।
এ ছাড়া জাতীয় পার্টির প্রার্থী লাঙ্গল প্রতীকের মোহাম্মদ ছালেম ৩৮০, মিনার প্রতীকের প্রার্থী ২৯৪ , মোমবাতি প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ আলী হোসাইন ৩৬২ ভোট পেয়েছেন। এখানে প্রার্থী ছিলেন ৭ জন, মোট ভোটার ৪ লাখ ৫৮ হাজার ৪০৩ জন, কেন্দ্র ১৫৭ টি।
চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে ৫৭ হাজার ৪৯৯ হাজার পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রতীকের প্রার্থী মুজিবুর রহমান। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ কবির লিটন (ট্রাক) পেয়েছেন ৩২ হাজার ২২০ ভোট।
আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে নৌকার প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর প্রার্থিতা আজ বিকেল ৪ টার দিকে বাতিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। জেলা রিটার্নিং অফিসার জানিয়েছেন, নৌকার মোস্তাফিজের প্রার্থিতা বাতিল হওয়ায় তাঁর ভোট গণনা করা হয়নি।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্টের মোহাম্মদ মহিউল আলম চৌধুরী (মোমবাতি) ১ হাজার ১২৫, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের প্রার্থী আব্দুল মালেক পেয়েছেন ৫০৩ ভোট। এ আসনে মোট প্রার্থী ছিলেন ১২ জন। ভোটার ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৭৯৫ জন।
জেএন/পিআর