২০০৮ সালে যাত্রা শুরু করার পর থেকে এখন পর্যন্ত ১৭ কোটি টাকার বৃত্তি দিয়েছে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি। বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়া ১২টি স্কলারশিপ ছাড়াও অর্থনৈতিকভাবে অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীরা চারটি কোটায় পাচ্ছে সর্বোচ্চ শতভাগ ছাড়ের সুবিধা। এসব ক্ষেত্রেই দশ বছরে মোট সতের কোটি টাকার বৃত্তি দিয়েছে ইডিইউ কর্তৃপক্ষ।
ইডিইউ কর্তৃপক্ষ জানায়, অস্বচ্ছল কিন্তু মেধাবী- এমন শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিশেষ ফিন্যান্সিয়াল সাপোর্ট। এছাড়া আরো তিনটি কোটায় ছাড়ের সুবিধা আছে। এগুলো হলো- মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও অনুন্নত এলাকার শিক্ষার্থী কোটা, কর্মচারী কোটা ও একই পরিবারের একাধিক শিক্ষার্থী কোটা।
গত ৩ ডিসেম্বর ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি ফিন্যান্সিয়াল সাপোর্ট কমিটির এক সভায় বর্তমান সেমিস্টারের আবেদনকারীদের ছাড় অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমানের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে বিকাল ৫টায় এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের চলার পথের সঙ্গী হিসেবে পাশে থাকতে চায় ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি। অনেক শিক্ষার্থী অথবা তাদের পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা থাকতে পারে। কিন্তু তারা যদি লেখাপড়ার প্রতি মনোযোগী থাকে এবং ভালো ফলাফল অর্জন করে, তাহলে তাদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা দিতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর সামস-উদ-দোহা, রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়ুয়া, ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস ডিরেক্টর খলিলুর রহমান, প্ল্যানিং এন্ড ডেভলপমেন্ট ডিরেক্টর শাফায়েত কবির চৌধুরী, স্কুল অব বিজনেসের ডিন ড. মুহাম্মদ রকিবুল কবির, প্রক্টর অনন্যা নন্দী, স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সহকারী অধ্যাপক মুহাম্মদ সামিউল আলম, বিবিএ’র সহকারী অধ্যাপক ফাহমিদা আক্তার, ইংরেজি বিভাগের প্রভাষক মোরশেদুল আরিফিন, এমবিএ’র প্রভাষক শারুল ইসলাম ও সিনিয়র সহকারী রেজিস্ট্রার ফারহানা আহমেদ প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি