রাজনীতিতে তাঁর হাতেখড়ি তিন যুগ আগে। জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের চট্টগ্রাম কলেজ সভাপতি তাঁর প্রথম বড় সাংগঠনিক পরিচয়। তারপর নগর ছাত্রদল সভাপতি। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা রেখে পাকাপোক্ত রাজনীতিক হিসেবে পরিচয় ছড়িয়ে পড়ে তাঁর। সর্বশেষ তিনি দায়িত্ব পান চট্টগ্রাম নগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হিসেবে। দীর্ঘ এ রাজনৈতিক যাত্রায় প্রথমবারের মতো একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে দলের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি।
বুধবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় নিজ এলাকা বহদ্দারহাট মোড় থেকে শুরু করলেন জীবনের প্রথম নির্বাচনি গণসংযোগ।
এ সময় তাঁর সাথে ছিলেন সাবেক কাউন্সিলর মাহবুবুর রহমান, নগর বিএনপির যুগ্ম-সম্পাদক ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, সহ-দপ্তর সম্পাদক ইদ্রিস আলী, যুবদল সহ-সভাপতি মোশাররফ হোসেনসহ চান্দগাঁও-বোয়ালখালী বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী।
গণসংযোগকালে আবু সুফিয়ান বলেন, মানুষ অপশাসনের বিরুদ্ধে রায় দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে। আগামী ৩০ ডিসেম্বর ধানের শীষে ভোট দিয়ে জেল-জুলুম, হামলা-মামলার জবাব দেবে তারা। আজকের এই গণজোয়ারই প্রমাণ করে মানুষ একটি সুন্দর সুযোগের অপেক্ষায় আছে।
উল্লেখ্য, এই আসনে মনোনয়ন পেতে আবু সুফিয়ানকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। বিএনপির নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের নেতা এম. মোরশেদ খানকে টপকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন।