একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠকে বসেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের অডিটোরিয়ামে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার (১৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় বৈঠক শুরু হয়।
ইসি সূত্র জানায়, ভোটকেন্দ্রের বাইরে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনা ও নৌবাহিনীর সদস্যরা থাকবে। র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি), কোস্টগার্ড ও আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরা মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে টহল দেবে। তারা ভোটকেন্দ্রের ভেতরে বা ভোট গণনাকক্ষে ঢুকতে পারবে না। তবে রিটার্নিং বা প্রিজাইডিং কর্মকর্তা চাইলে স্ট্রাইকিং ও মোবাইল টিমের সদস্যরা ভোটকেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করতে পারবে।
এছাড়া আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও আচরণবিধি প্রতিপালনে দেড় হাজারের বেশি জুডিশিয়াল ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবেন। সবমিলিয়ে ভোটের মাঠের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠে থাকবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ছয় লাখের বেশি সদস্য।