আন্দরকিল্লায় বাইন্ডারদের ব্যস্ত সময়

নতুন বছরের শুরুতেই শিক্ষার্থীরা হাতে পেয়েছে নতুন বই। এবার নতুন বইকে ‘নতুন রাখতে’ বাঁধাই করার পালা। আর চট্টগ্রামে বাঁধাই বললেই আন্দরকিল্লার নামটা সবার আগে মাথায় আসে। বছরের শুরুতেই এখানকার বাইন্ডাররা তাই ব্যস্ত সময় পার করছেন।

- Advertisement -

চট্টগ্রামে বই বাইন্ডিং শিল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন হাজারো মানুষ। কালের বিবর্তনে প্রযুক্তির ছোঁয়া এসেছে এ মাধ্যমেও। তবে নগরের আন্দরকিল্লার বই বাইন্ডিংয়ের দোকানগুলোতে কমেনি ব্যস্ততা।

- Advertisement -google news follower

আন্দরকিল্লায় বই বাইন্ডিং করতে আসা শিরিন আক্তার নামে একজন অভিভাবক জয়নিউজকে বলেন, আমি বছরের শুরুতে বই বাইন্ডিং করার জন্য এখানে আসি। আমার ছেলে বাকলিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ছে। বই বাইন্ডিং করি, কারণ বছরের শুরুতে বই নতুন থাকলেও কয়েক মাস যেতে না যেতে বইয়ের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যায়। তাই আগে থেকে বই বাইন্ডিংটা করে রাখি।

কলেজিয়েট স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র অর্ণব ধর জয়নিউজকে বলেন, প্রতিদিন স্কুলে বই নিয়ে যেতে হয়। অনেক সময় বই ছিঁড়ে যায়। তাই এখান থেকে বই বাইন্ডিং করে নিয়ে যাই।

- Advertisement -islamibank

জামাল বুক বাইন্ডিং হাউসের মো. জামাল মজুমদার জয়নিউজকে বলেন, আমি ২০০২ সাল থেকে এই পেশায় আছি। জানুয়ারিতে বই বাইন্ডিংয়ের চাপটা অনেক বেশি থাকে। আমি দিনে ১০০ থেকে ২০০টা বই বাইন্ডিং করি। একটি বই বাইন্ডিং করতে ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকি।

জয়নিউজ/বিশু
KSRM
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জয়নিউজবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন news@joynewsbd.com ঠিকানায়।

এই বিভাগের আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ

×KSRM