ভারতীয় উপমহাদেশের বরেণ্য সুফি সাধক গাউসুল আযম সৈয়দ আহম্মদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারীর ১১৩তম উরস উপলক্ষে ১০ দিনব্যাপী কর্মসূচি নিয়েছে জিয়াউল হক মাইজভান্ডারী ট্রাস্ট।
এবছর কর্মসূচির প্রতিপাদ্য ‘অসাম্প্রদায়িক ধর্মনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনকল্যাণ’।
বুধবার (৯ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে জিয়াউল হক মাইজভান্ডারী ট্রাস্ট্রের সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টের মিডিয়া উপদেষ্টা ও চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি নাজিমুদ্দিন শ্যামল, ট্রাস্টের সচিব এ এন এম এ মোমিন, প্রশাসনিক কর্মকর্তা তানভীর হোসাইন ও নুরুল মোস্তফা। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে কুরআন তেলওয়াত করা হয়।
https://www.facebook.com/joynewsbd/videos/276357813050924/
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ১৪ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে ১০ দিনের আয়োজন। এ দিন জেলা পরিষদ মিলনায়তনে ১৭ পর্বের যাকাত বিতরণ চলবে। ১৫ জানুয়ারি দুপুর ৩টায় বিবিরহাটে ট্রাস্টের মিলনায়তনে মহিলা মাহফিল, বিকেল ৪টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি সম্মিলন। ১৭ জানুয়ারি বহদ্দারহাটের ডিউ উদয়ন মিলনায়তনে মেধাবৃত্তির অর্থ প্রদান, ১৮ জানুয়ারি সকালে নাসিরাবাদ বালক বিদ্যালয়ে যুগপূর্তি উৎসব, ১৯ জানুয়ারি বিকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে উলামা সমাবেশ। এছাড়া ১৯ ও ২০ জানুয়ারি হবে নৈতিকতা বিষয়ক আলোচনা ও র্যালি।
২২ জানুয়ারি ফটিকছড়ির এতিমখানাগুলোতে একবেলা খাবার সরবরাহ করা হবে। ২৩ জানুয়ারি উরশের দিন সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশ, দূর্লভ চিত্রে এবং ভিডিও প্রর্দশনী। এদিন মুরাদপুর থেকে মাজার শরিফ পর্যন্ত থাকবে বিশেষ বাস সার্ভিস। কর্মসূচির শেষ দিন ২৪ জানুয়ারি সকালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম চালানো হবে।