চকবাজার থানা ছাত্রলীগ নেতা জাহেদুল ইসলামের ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধারের দাবিতে এক মানববন্ধন হয়েছে।
চকবাজার থানা ও কোতোয়ালী থানা ছাত্রলীগের উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব চত্ত্বরে বৃহস্পতিবার (১৭ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে ছাত্রলীগ নেতৃবৃন্দ বলেন, ছাত্রলীগ নেতা দিয়াজ ইরফান, সুদীপ্ত, সোহেল, মেহেদী হাসান বাদল, আদনান, ইয়াছিন হত্যাকারীদের যদি সঠিক সময়ে গ্রেপ্তার ও বিচার করা হতো, তাহলে চকবাজার থানা ছাত্রলীগ নেতা জাহেদুল ইসলামকে হামলার শিকার হতে হতো না। ঘটনার পর তিন দিন কেটে গেছে, পুলিশ এখনও একজন হামলাকারীকেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মানববন্ধনে নগর ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া দস্তগীর বলেন, আরো কত ছাত্রলীগ নেতা লাশ হবে, হামলার শিকার হবে? সঠিক বিচার না হওয়াতেই ছাত্রলীগের ওপর হামলার ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর ছাড় দেওয়া হবে না। ছাত্রলীগ নেতা জাহেদের ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার করুন, না হলে বৃহৎ আন্দোলনে নামবে ছাত্রলীগ।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক ও ওমরগণি এমইএস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান তারেক বলেন, ছাত্রলীগ নেতা জাহেদের ওপর হামলা হয়েছে আজ তিনদিন। অথচ হামলাকারীদের এখনো গ্রেপ্তার করা হয়নি, যা দুঃখজনক ও নিন্দনীয়। প্রতিনিয়ত ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা হামলার শিকার হচ্ছে, একটিরও বিচার হয়নি বলে ছাত্রলীগ নেতারা হত্যা ও হামলার শিকার হচ্ছেন।
চকবাজার থানা ছাত্রলীগ নেতা আহমদ শুভ’র সঞ্চালনায় ও আওরাজ ভূঁইয়া রনকের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন নগর ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শিবু প্রসাদ চৌধুরী, সহ-সভাপতি ইয়াসিন আরাফাত কচি, সাংগঠনিক সম্পাদক খোরশেদ আলম মানিক, উপ-প্রচার সম্পাদক আবদুল হালিম মিতু, উপ-ক্রীড়া সম্পাদক কাজী মাহমুদুল হাসান রনি, সদস্য মাহমুদুর রশিদ বাবু, মিজানুর রহমান মিজান, ওমরগণি এমইএস কলেজ ছাত্রলীগ নেতা সৈয়দ আনিছুর রহমান, সরফুল আনাম জুয়েল, শফিকুল ইসলাম শাকিল, রুবেল সরকার, চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ নেতা ইউসুফ কবির, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মোঃ নাঈম, আনোয়ার পলাশ, ডবলমুরিং থানা ছাত্রলীগ নেতা মোঃ রাকিব হায়দার, চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগ নেতা নুরুন্নবী সাহেদ, পাহাড়তলী থানা ছাত্রলীগ নেতা ইমাম হোসেন ইমন, খুলশী থানা ছাত্রলীগ নেতা শাহাদাত হোসেন হীরা, আকবর শাহ্ থানা ছাত্রলীগ নেতা জুয়েল ছিদ্দিক, বন্দর থানা ছাত্রলীগ নেতা রাজিব কুমার শীল, নুরুজ্জামান বাবু, কোতোয়ালী থানা ছাত্রলীগ নেতা মুজিবুর রহমান, আনোয়ারুল ইসলাম জুয়েল, বাকলিয়া থানা ছাত্রলীগ নেতা রিজান চৌধুরী, এমইএস কলেজ ছাত্রলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান, আজিজুর রহমান আজিজ, আবু সাইদ মুন্না, জাহেদ হোসেন, শেখ নিয়াজ উদ্দিন ফাহাদ, সালাহ উদ্দিন কাদের আরজু, ফজলে রাব্বী, হাসান রুবেল, ফরহাদ হোসেন, তৌহিদুল ইসলাম সুমন, সাকলাইন মোঃ নওয়াব, আবুল হাসনাত ইফাত, নুরুল আবছার রাফি, ফরহাদ মিনহাজ আলম, তানিয়া ইসলাম, ৯নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা আসিকুর রহমান প্রিন্স, আবদুর রাজ্জাক, নিজাম উদ্দিন, ১৭নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা ফজলুল হক রিয়াদ, কাইয়ুম বিন বাদশা, সানজিত, শাহাদাত হোসেন, ১৯নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা মোঃ সিফাত, ২০নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা সুকান্ত, শাহনেওয়াজ চৌধুরী, আসফাক হায়দার, শাহ ইমন শুভ, ২৭নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা ইরফান সাজ্জাদ, ৩৬নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা মোঃ আরিফ, ২৩নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা মোস্তফা আলী আকাশ, নওশাদ আলী, আশিকুর রহমান আকিব, ২৪নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা তানবির শাওন, ভুবন, মিশু শীল প্রমুখ।