দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেন, ‘ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) লোকাল শাখার কাছে আমরা ব্যাখ্যা চাই যে, কীভাবে এবং কী কী কারণে দুর্নীতি বেড়েছে। ফ্যাক্টস অ্যান্ড ফিগার না দিলে সেই রিপোর্ট কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। উই ওয়ান্ট স্পেসিফিকেশন। মুখের কথায় নম্বর করা যায় না।’
টিআইবির প্রকাশিত রিপোর্ট সম্পর্কে মঙ্গলবার (২৯ জানুয়ারি) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদক কার্যালয়ে এভাবেই বিস্তারিত ব্যাখ্যা চাইলেন দুদক চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, ‘টিআই আমাদের প্রতিপক্ষ নয়, আমরাও টিআই এর প্রতিপক্ষ নই। দুদকের স্বাধীনতা খর্ব করার মতো কোনো আইন সংসদে হয়নি।’
সারা বিশ্বে অর্থপাচারের বিষয় আছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা দুর্নীতি বন্ধ করতে পারবো না, কমাতে পারবো।’
এর আগে, মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রাজধানীর ধানমন্ডির মাইডাস ভবনে নিজেদের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বজুড়ে দুর্নীতির ধারণাসূচক (সিপিআই) ২০১৮-এর প্রতিবেদন প্রকাশ করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩তম।