‘কর্ণফুলীতে উচ্ছেদ অভিযানে অর্থের কোনো সংকট নেই’

কর্ণফুলী নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের জন্য অর্থ বরাদ্দের কোনো সংকট নেই। অর্থ বরাদ্দ চলমান রয়েছে। এটা পাওয়া যাবে।

- Advertisement -

শনিবার (২ মার্চ) কর্ণফুলীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদকৃত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম এসব কথা বলেন।

- Advertisement -google news follower

কর্ণফুলী নদীর তীরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কোনো ধরনের কম্প্রোমাইজ (সমঝোতা) করা হবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, কখনো কখনো কৌশলগত কারণে বিরতি দিতে হয়। এখন বিরতি চলছে। কর্ণফুলীতে উচ্ছেদ অভিযান বন্ধ হয়ে যায়নি।

মন্ত্রী আরো বলেন, অবৈধ স্থাপনার কারণে নদী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নদী ক্ষতিগ্রস্ত হলে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কর্ণফুলী নদীসহ আশপাশের ৫৭টি খালের দূষণ ও নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের কাজ শুরু করা হয়েছে। সব নদীকে দূষণমুক্ত রাখতে সরকার কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী একটি কমিটি করে দিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়কে নিয়ে সম্মিলিতভাবে আমরা কাজ করছি।

- Advertisement -islamibank

কাউকে ক্ষতিগ্রস্ত করা অথবা কাউকে ক্ষতির সম্মুখীন করার জন্য উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, দেশের নদীগুলো দূষণমুক্ত করা গেলে এবং নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে পারলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে।

এসময় সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান, জেলা প্রশাসক মো. ইলিয়াস হোসেন, উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) এসএম মেহেদী হাসান, উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্বে দেওয়া পতেঙ্গা সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিলুর রহমান ও সহকারী কমিশনার মো. তৌহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

জয়নিউজ/কাউছার/শহীদ
KSRM
পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জয়নিউজবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন news@joynewsbd.com ঠিকানায়।

এই বিভাগের আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ

×KSRM