এবারই প্রথম ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে কোনো পুরুষ নভোচারী বের হবেন না। ব্যাটারি বদলানোর পুরো একটি মিশন পরিচালনা করবেন নারী নভোচারী ক্রিস্টিনা কোচ ও অ্যানি ম্যাকক্ল্যেইন। এ কাজে তাদের সময় লাগবে ৭ ঘণ্টা।
কাকতালীয়ভাবে পৃথিবী থেকে তাদের সহায়তাও দেবেন কানাডিয়ান স্পেস এজেন্সির নারী ফ্লাইট ডিরেক্টর ম্যারি লরেন্স ও ফ্লাইট কন্ট্রোলার ক্রিস্টেন ফ্যাসিওল। টেক্সাসে অবস্থিত নাসার জনসন স্পেস সেন্টার থেকে দুই নভোচারীকে দিকনির্দেশনা দেবেন তারা। এ ব্যাপারে এক টুইটে ক্রিস্টেন ফ্যাসিওল বলেন, মাত্র জানলাম নারী নভোচারীদের স্পেসওয়াকে আমি সহায়তা দেব। উত্তেজনা চেপে রাখতে পারছি না।
এ ঘটনায় নাসার মুখপাত্র জানিয়েছে, নারীদের প্রধান্য দিতে এ পরিকল্পনা করা হয়নি। কাজটি হওয়ার কথা ছিল গেল বছরই।
আজ থেকে ৩৫ বছর আগে ১৯৮৪ সালে স্পেসওয়াকে অংশ নেওয়া প্রথম নারী ছিলেন স্যালানা সাভিস্টকায়া। মূলত নতুন যন্ত্রের পরীক্ষা-নিরীক্ষা, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মেরামত ও সার্ভিসিংয়ের কাজে স্পেসওয়াকে অংশ নিয়ে থাকেন নভোচারীরা।