চতুর্থ রমজানেও বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে ইফতারের প্রধান সামগ্রী মরিচ, শসা। ক্রেতাদের অভিযোগ সরবরাহ বেশি থাকার পরও বেশি দামে এসব বিক্রি করছে বিক্রেতারা। মাংসের দামে এখনো চড়া। সরকারের বেঁধে দেওয়া নির্ধারিত দামে বিক্রি হচ্ছে না গরু ও খাসির মাংস। এছাড়া আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে মাছ, সবজিসহ অন্যান্য নিত্যপণ্য।
শুক্রবার (১০ মে) নগরের চকবাজার, কাজীর দেউড়ি, রিয়াজউদ্দিন বাজার ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়।
বাজারগুলোতে প্রতিকেজি পেঁপে ৬০ টাকায়, শসা ৪০ টাকায়, গাজর ৭০ টাকায়, পটল ৫০ টাকায়, কাঁচামরিচ ৬০ টাকায়, লেবু (জোড়া) ২০ টাকায়, বেগুন ৭০ টাকায়, টমেটো ৩০ টাকায়, করলা ৭০ টাকায়, কচুরলতি ৬০ টাকায়, ঝিঙা ৫০ টাকায়, কাকরোল ৪০ টাকায়, চিচিঙ্গা ৫০ টাকায়, বরবটি ৬০ টাকায়, ঢেড়স ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
প্রতি আঁটি লাউ শাক ২০ টাকয়, লাল শাক ১৫ টাকায়, পালং শাক ১০ টাকায়, পুঁই শাক ১৫ টাকায় ও ডাটা শাক ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অপরিবর্তিত রয়েছে মাছের দাম। প্রতি কেজি রুই ৩৫০ টাকায়, কাতলা ৩০০ টাকায়, তেলাপিয়া ২০০ টাকায়, গলদা চিংড়ি ১২০০ টাকায়, পুঁটি ২৫০ টাকায়, পোয়া ৬০০ টাকায়, মলা ৫০০ টাকায়, পাবদা ৬০০ টাকায়, বোয়াল ৬০০ টাকায়, শিং ৮০০ টাকায়, কৈ ২৫০ টাকায় ও ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকায়।
সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৫২৫ টাকায়, খাসির মাংস ৭৫০ টাকায়। ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৫০ টাকায়, লেয়ার মুরগি ১৯০ টাকায়, কক মুরগি ২১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।