১৬ বছর পর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার। তবে এই ঘটনার সমালোচনা করছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের বিরোধিতা করেছেন বেশ কয়েকজন প্রেসিডেন্ট প্রার্থীও। ডেমোক্র্যাট দলের ওই প্রার্থীরা মৃত্যুদণ্ড বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার বলেন, মৃত্যুদণ্ড পাওয়া ৫ কয়েদির সাজা কার্যকর করা হবে। ওই কয়েদিদের বিরুদ্ধে শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ধর্ষণ এবং হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে।
চলতি বছরের ডিসেম্বর এবং আগামী বছরের জানুয়ারিতে এদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে।
এক বিবৃতিতে উইলিয়াম বার বলেন, বিচার বিভাগ নিকৃষ্ট সব অপরাধীর শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড আশা করে। আমরা আইনের শাসনকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরতে চাই। কারণ আমরা এসব হত্যাকাণ্ডের শিকার ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধ।
২০০৩ সালে ৫৩ বছর বয়সী লুইস জোনস জুনিয়র নামের এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সরকার মৃত্যুদণ্ডের সাজা স্থগিত করেছিল। তবে বৃহস্পতিবার অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বারের এই নতুন ঘোষণার মাধ্যমে নতুন করে আবারও এই সাজা চালু হচ্ছে।
জয়নিউজ/আরসি