জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে স্বেচ্ছায় রক্তদান, ব্লাড গ্রুপ নির্ণয় এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) নগরের জিইসির নূরবাগ আবাসিক এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ছাত্র ফোরামর উদ্যোগে এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ জাহাঙ্গীর আলম।
সংগঠনের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা আব্দুর রহিম শামীমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক,নগর ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক রাহুল দাশের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে নগর যুবলীগের আহবায়ক আলহাজ মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মশিউর রহমান দিদার, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য সুরঞ্জিত বড়ুয়া লাভু।
অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা ছিলেন ওমর গণি এম.ই.এস বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ ছাত্র সংসদের ভি.পি ও নগর যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী,
এছাড়া নগর যুবলীগ নেতা গোলাম মোহাম্মদ দস্তগীর চৌধুরী, ফিরোজ আহমেদ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য রাজেশ বড়ুয়া, নগর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি সৌমেন বড়ুয়া, নুরুল ইসলাম সুমন, মোস্তফা কামাল, রেজাউল করিম মামুন, রেজাউল করিম রিটন, মোশরাফুল হক চৌধুরী পাবেল, ইমরান আহমেদ শাওন, সৈকত বর্মণ, নুর মোহাম্মদ রুবেল, এসএম আল আমিন, জাহিদুল ইসলাম, আল মাহমুদ, হিমেল বড়ুয়া, রিয়াদ হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন সিকদার, শাহাদাত হোসেন, সৈকত দাশ, মোমিনুল হক, মোহাম্মদ মহসিন প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, ফরিদপুরের টুঙ্গীপাড়ার সন্তান শেখ মুজিব দীর্ঘ আপোষহীন লড়াই-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শুধুমাত্র বাঙালি জাতির পিতাই নন, বিশ্ব বরেণ্য রাষ্ট্রনায়কে পরিণত হয়েছিলেন। তার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তাঁরই সহধর্মিনী, মহিয়সী নারী বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব।
বক্তারা আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর সমগ্র রাজনৈতিক জীবন ছায়ার মতো অনুসরণ করে তার প্রতিটি রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অফুরন্ত প্রেরণার উৎস হয়েছিলেন বেগম মুজিব। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে বঙ্গমাতার নাম।
শহীদ বঙ্গমাতার আদর্শ বুকে ধারণ করে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করে যেতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান বক্তারা।
কর্মসূচিতে ৫০জন রক্তদান করেন এবং ৫০০জন রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করা হয়।–বিজ্ঞপ্তি
জয়নিউজ/পিডি