নগরে পাহাড়ধসের শঙ্কায় ঝুঁকিপূর্ণ ১৭টি এলাকা থেকে বসবাসরতদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরে যেতে মাইকিং করছে জেলা প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে মহানগরের ছয়টি সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে এ মাইকিং করা হয়।
জানা যায়, নগরের মতিঝর্ণা-বাটালিপাহাড়, ফয়’স লেক সংলগ্ন ঝিল এলাকা, চান্দগাঁও এলাকাধীন মিয়ার পাহাড়, ট্যাংকির পাহাড় সংলগ্ন এলাকায় ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাসকারীদের নিরাপদ স্থানে সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে সকাল থেকে মহানগরের ছয়টি সার্কেলের সহকারী কমিশনারদের (ভূমি) তত্ত্বাবধান ও ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় মসজিদ থেকেও মাইকিং করা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, স্থানীয় কাউন্সিলরদের সহায়তায় নগরে আটটি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
এগুলো হলো- আকবর শাহ এলাকা ও পাহাড়তলি এলাকাধীন পাহাড়গুলোর জন্য পাহাড়তলি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কৈবল্যধাম, লেকসিটি। ফয়’স লেক এলাকার ১নং ঝিল ও ২নং ঝিল এলাকার জন্য কোয়াড পি-ব্লক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বিশ্ব কলোনি, কৈবল্যধাম হাউজিং এস্টেট। মধুশাহ পাহাড়, পলিটেকনিক কলেজ সংলগ্ন পাহাড়ের জন্য চট্টগ্রাম মডেল হাই স্কুল। জালালাবাদ হাউজিং সংলগ্ন পাহাড়ের জন্য জালালাবাদ বাজার সংলগ্ন শেড। ট্যাংকির পাহাড়ের জন্য আল হেরা ইসলামিয়া মাদরাসা। মিয়ার পাহাড়ের জন্য রৌফাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়। মতিঝর্ণা পাহাড়ের জন্য লালখান বাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। পোড়া কলোনি এলাকার পাহাড়ের জন্য ছৈয়দাবাদ স্কুল।