সাত মাস আগে চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছিল গার্মেন্টস পণ্য। আমদানিকারক পণ্য ডেলিভারি না নেওয়াতে সন্দেহ হয় কাস্টম কর্তৃপক্ষের। অবশেষে কায়িক পরীক্ষা করা হলো। আর তাতেই মিলল গার্মেন্টস পণ্যের বদলে এসি ও জুতা।
কাস্টমের তথ্য মতে, ঢাকার আমদানিকারক শিমু এন্টারপ্রাইজ খুচরা মেশিনারীজ পণ্যের ঘোষণা দিয়ে গত ২২ মে হংকং থেকে পণ্য আনে। এত দিন পণ্য ডেলিভারি না নেওয়ায় বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) কায়িক পরীক্ষায় উপরোক্ত পণ্যের হাদিস পেল কাস্টম।
জব্দ পণ্যের মধ্যে রয়েছে ২টি এয়ারকন্ডশিন, ৮৩ হাজার ৪০ পিস ঘড়ি, ৫শ’ পিস স্কার্ফ, ৩৭৯ জোড়া জুতা, ১ লাখ পিস ইনসুলিন সিরিঞ্জ, ৩টি সাইকেল, ১১৩টি লেডিস ব্যাগ, ১০.৮ লিটার শ্যাম্পু ও ৩ লিটার ফেসওয়াশ।
জানতে চাইলে কাস্টম উপ কমিশনার নুর উদ্দিন মিলন জয়নিউজকে বলেন, আটক পণ্যের মূল্য ৭০ লাখ টাকা। এছাড়াও মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে রাজস্ব ফাঁকির পরিমাণ ৫০ লাখেরও অধিক।