শীতে শুষ্ক আর জীর্ণ হয়ে উঠে প্রকৃতি। এর সঙ্গে নগরজুড়ে খোঁড়াখুঁড়িতে বাতাসে যেন ধুলোর মাখামাখি। সবমিলিয়ে নগর পরিণত হয়েছিল ধুলোর শহরে।
ধুলোয় যখন নগরবাসীর নাভিশ্বাস তখন সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিলেন প্রকৃতি। তা না হলে পৌষ মাসে কেন নামলো আষাঢ়ে বৃষ্টি! পৌষের বৃষ্টিতে শীত কিছুটা বাড়লেও নগরজীবনে এনেছে স্বস্তি। অন্তত ধুলো থেকে অনেকটা মুক্তি পেয়েছে নগরবাসী।
তবে আজ রোববার (৫ জানুয়ারি) আকাশ ঝলমল করছে। গত দুই দিনের মধ্যে শুক্রবার (৩ জানিুয়ারি) দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত বৃষ্টি হলেও শনিবার (৪ জানুয়ারি) দুপুরের পর থেমে যায়।
জামালখানের আইরিন আক্তার জয়নিউজকে বলেন, শুক্রবার থেকে বৃষ্টি পড়ছে। তবে আজ আকাশ পরিষ্কার, চারদিকে ধুলোবালিও কম। শুষ্ক মৌসুমে ধুলোবালি বেশি থাকলেও এখন বৃষ্টির কল্যাণে একটু স্বস্তি পাচ্ছি।
আহমেদ আজিম নামে এক চাকরিজীবী বলেন, আজ রাস্তায় হাঁটতে ভালো লাগছে। ধুলোবালি নেই, যেন শান্তির এক দিন।
আবহাওয়াবিদ শেখ ফরিদ আহমেদ জয়নিউজকে বলেন, আজ রোববার থেকে ধীরে ধীরে কমে আসবে বৃষ্টি। তবে শীত অনেকটা বাড়বে।
তিনি জানান, রোববার চট্টগ্রামে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের চেয়ে ২ ডিগ্রি কম। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
জয়নিউজ/পিডি