সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে গত ২৪ ডিসেম্বর নিয়োগের ফলাফল ঘোষণা কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
২০১৩ সালের শিক্ষক নীতিমালা নিয়োগে অনুসরণ না করায় এক রিটের শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) হাইকোর্টের একটি দ্বৈত বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
এ নিয়োগ পরীক্ষায় চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত ৬১ জেলায় ১৮ হাজার ১৪৭ জন নতুন শিক্ষকদের ১৬ ফেব্রুয়ারি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে যোগদান করতে বলা হয়েছে। ১৭ থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি তাদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত হবে। আর ১৯ ফেব্রুয়ারি নতুন নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের পদায়নের আদেশ জারি করা হবে। এরই মধ্যে হাইকোর্ট এ বিষয়ে রুল জারি করল।
এর আগে ২০১৯ সালের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ওই বছরের ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। প্রথম ধাপে ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ৩১ মে, তৃতীয় ধাপে ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপে ২৮ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় ৫৫ হাজার ২৯৫ জন পাস করেন। গত ৬ অক্টোবর থেকে নিয়োগ পরীক্ষার মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় ১৮ হাজার ১৪৭ জন চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হন।
জয়নিউজ/পিডি