রাবেয়া খাতুন বয়স ৫০। থাকেন সীতাকুণ্ডের বাঁশবাড়িয়ায় অবস্থিত আর আর জুট মিলস শ্রমিক কলোনিতে। কিন্তু তিনি স্থানীয় বাসিন্দা নন। তার নেই কোনো আইডি কার্ড। ফলে লকডাউনকে কেন্দ্র করে কোনো সাহায্য সহযোগিতা পাচ্ছিলেন না তিনি। দারুণ অভাব অনটনে দিন কাটছিল এ অস্থায়ী শ্রমিকের। শুধু রাবেয়া নন তার মত আরো অনেক ভাসমান শ্রমিক একই অবস্থায় পড়ে অর্ধাহারে, অনাহারে দিন কাটাচ্ছিলেন।
এ ভাসমান শ্রমিকদের দুরাবস্থার কথা শুনে দ্রুত এগিয়ে আসেন এমপি দিদারুল আলম। তিনি আরআর জুট মিলসের ১শ’ ভাসমান শ্রমিকের জন্য পাঠিয়ে দেন খাদ্য সামগ্রীর প্যাকেট ভর্তি উপহার।
এমপির পক্ষ থেকে ১শ’ শ্রমিকের হাতে ভালবাসার উপহার খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন স্থানীয় বাঁশবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান শওকত আলী জাহাঙ্গীর, মোস্তফা হাকিম ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি জসিম উদ্দিন, ইউপি সদস্য সাহাব উদ্দিন, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান ও সাবেক ছাত্রনেতা আবুল হোসেন বাবুল প্রমুখ।