লক্ষ্মীপুরে জ্বর, সর্দি, কাঁশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা গেছেন দুই জন। এদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট নিয়ে কর্মস্থল রামগঞ্জের সোনাপুর এলাকায় মারা যায় ৫৫ বছরের সোলায়মান। তিনি যশোর জেলা সদরের ফুলবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দাও অলিম্পিক কনজিউমার কোম্পানির একজন সেলসম্যান ছিলেন। এ ছাড়া সদর উপজেলার বিরাইমপুর গ্রামে মারা যায় জহির হোসেন (৪৫)নামে এক যুবক।
বৃহস্পতিবার ( ২৮ মে) সিভিল সার্জন ডা. আব্দুল গফফার বিষয়টি নিশ্চিত করে জয়নিউজকে বলেন, জ্বর, সর্দি, কাঁশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা গেছে দু’জন। তবে তাদের নমুনা সংগ্রহ করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ এবং দুটি বাড়ির ৪০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে।
এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস নতুন করে শনাক্ত হয়েছে একজন স্বাস্থ্যকর্মী ও পুলিশের দুই সদস্যসহ আরো ৩৭ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত পৌঁছলো ১শ’৮৬ জন। শনান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী সদর উপজেলায় ৭৯ জন। এছাড়া বাকি উপজেলা রামগঞ্জ- ৩৬, কমলনগর- ১৯, রামগতি- ১৭, রায়পুর- ৩৫ শনাক্তে পৌঁছে। তবে নতুন করে ৪ জনসহ এ পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫২ জন।
এদিকে ২৩ মে দ্বিতীয়বারের মতো লকডাউন দেওয়া হলেও অনেক ক্ষেত্রে মানুষ সামাজিক দূরত্ব মানছেনা। যার ফলে করোনাভাইরাস শনাক্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।