বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মান্নান বলেছেন, অসামান্য দ্বীনীজ্ঞানে পান্ডিত্যে অধিকারী ছিলেন আল্লামা মুফতি ওবায়দুল হক নঈমী (রহ:)। তিনি ছিলেন সুন্নী অঙ্গনের প্রস্ফুটিত আলোকবর্তিকা। তাঁর যুক্তি নির্ভর জ্ঞানগর্ব তেজস্বী বক্তব্যে সুন্নী জনতা উদ্দীপ্ত ও অনুপ্রাণিত হয়েছিল। এছাড়া তাঁর বক্তব্য বাতিল ফিরকার দুর্গে কম্পন ধরিয়ে দিতো।
শনিবার (৬ আগস্ট) বিকাল ৪টায় হাটহাজারী অদুদিয়া মাদ্রাসা মিলনায়তনে আহলে সুন্নাত ওয়াল জমা’আত বাংলাদেশ উপজেলা শাখা আয়োজিত সংগঠনের চেয়ারম্যান আল্লামা মুফতি ওবায়দুল হক নঈমী (রহ:) এর কর্মময় জীবন দর্শন শীর্ষক শেরে মিল্লাত স্বারক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জমা’আত বাংলাদেশের হাটহাজারী উপজেলা সভাপতি আল্লামা মীর হাছানুল করিম মুনিরীর সভাপতিত্বে ও যুগ্মসম্পাদক মোহাম্মদ সাকুর মিয়া সঞ্চালনায় এতে উদ্বোধক ছিলেন সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা সৈয়দ মসিহুদ্দৌলা, বিশেষ অতিথি আহলে সুন্নাতের কো-চেয়ারম্যান আল্লামা কাজী মঈনউদ্দীন আশরাফী ও প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ আল্লামা তৈয়ব আলী। প্রধান বক্তা হিসেবে ছিলেন আহলে সুন্নাত ওয়াল জমা’আতের মুখপাত্র অ্যাডভোকেট মোছাহেব উদ্দিন বখতিয়ার।
স্মরণ সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আহলে সুন্নাতের সহসভাপতি আল্লামা হাফেজ রুহুল আমিন, আল্লামা আবুল কালাম বয়ানী, সাধারণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মুফতি জসিম উদ্দীন আলকাদেরী, যুগ্মসম্পাদক অধ্যক্ষ আবু জাফর সিদ্দিকী, সাংগঠনিক সম্পাদক আলী শাহ নেছারী, আল্লামা সিরাজুল ইসলাম চিশতি, মো. হারুন সওদাগর, আল্লামা জসিম উদ্দিন আবেদী, মাওলানা শেখ আরিফুর রহমান, মো. ইউসুফ, মাওলানা কাজী সৈয়দ আবু সাঈদ, কামাল পাশা চৌধুরী, মাওলানা সৈয়দ আবু তালেব, মাওলানা আবদুল মালেক, মাওলানা কাজী আবদুল করিম, মাওলানা আবদুল হামিদ আরজু, মাওলানা সৈয়দ তৈয়বুল আলম, তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী ও সেকান্দর হোসেন মিয়া প্রমুখ।
জয়নিউজ/পিডি