দুর্বৃত্তের হামলার শিকার ঘোড়াঘাট উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ওয়াহিদা খানমের মাথার সেলাই কাটা হয়েছে।
শনিবার ( ১২ সেপ্টেম্বর) সকালে মেডিকেল বোর্ড ওয়াহিদার শারীরিক অবস্থার পর্যালোচনা শেষে তার মাথার সেলাই কাটার সিদ্ধান্ত দেন। এরপর সেলাই কাটা হয়।
বোর্ড জানিয়েছে, ওয়াহিদার শরীরের অবশ হওয়া ডান অংশের উন্নতি হয়েছে। তিনি অবশ হওয়া ডান হাত নিজে নিজে নাড়াতে পারছেন।
তার চিকিৎসায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান ডা. জাহেদ হোসেন জানান, ইউএনও ওয়াহিদা খানম এখন অনেকটাই শঙ্কামুক্ত।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটালে শনিবার সকালে ওয়াহিদা খানমের পরিস্থিতি সম্পর্কে ডা. জাহেদ আরো বলেন, অবস্থা আগের তুলনায় কিছুটা ভালো। ডান হাতের কনুই পর্যন্ত নাড়তে পারছেন, সলিড খাবার খেতে পারছেন। তবে কেবিনে নেয়ার বিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
উল্লেখ্য, গত ২ সেপ্টেম্বর বাড়িতে ইউএনও ওয়াহিদা খানমকে জখম করা হয়। এতে তার মুক্তিযোদ্ধা বাবাও আহত হন। পরের দিন হেলিকপ্টারে করে তাকে ঢাকায় এনে ওই হসপিটালে ভর্তি করা হয়।