মিরসরাই স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের (এমএসএ) শিক্ষকমন্ডলী, উপদেষ্টামন্ডলী এবং সভাপতি মো. ছলিম উদ্দিন রিমনসহ এসোসিয়েশনের বর্তমান এবং সাবেক কোন নেতৃবৃন্দ ভিন্ন নামের কোন শাখা সংগঠন এবং কমিটির অনুমতি বা অনুমোদন দেয়নি। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমানে অধ্যয়নরত ছাত্র-ছাত্রীসহ সকলকে অন্য যেকোনো বিভ্রান্তিকর সংঠনের ব্যাপারে সতর্ক থাকার জন্য মিরসরাই স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন, চবি এর পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়েছে।
সোমবার (১ অক্টোবর) সংগঠনের পক্ষ থেকে সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ‘মিরসরাই স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন’ অত্যন্ত সুনামের সাথে বিগত ১৫ বছর যাবত কার্যক্রম চালিয়ে আসছিল। কিন্তু বেশ কিছু সময় উপদেষ্টামন্ডলীর পরামর্শক্রমে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় অনিবার্য কারণবশতঃ এসোসিয়েশনের কার্যক্রম স্থগিত ছিল এবং বেশ কিছুদিন যাবৎ নতুন কমিটি দিয়ে কার্যক্রম শুরুর প্রস্তুতি চলছিল। তাই হঠাৎ এসোসিয়েশন এর নাম ভাঙ্গিয়ে বেনামি সংগঠনের কমিটি নিয়ে বিব্রত সংগঠনটির সাবেক ও বর্তমান নেতারা। সংগঠনটির নামে বেনামে বিভ্রান্তিকর ও প্রতারণামূলক কার্যক্রমের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মিরসরাই স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন, চবি যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে অতিশিঘ্রই মিরসরাই স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার কথা জানানো হয়।