হারুন-উর-রশিদ:
পঁচাত্তর বছরের বৃদ্ধা, আশি বছর বয়েসের বৃদ্ধ স্বামীর ওপর ডিভোর্সের মামলা করেছেন। কোর্টে কেস শুনানি চলছে।
বৃদ্ধা : আমি ডিভোর্স চাই
ম্যাজিস্ট্রেট : আপনি আমার শ্রদ্ধেয়া, কিন্তু তবুও আমার কর্তব্য হিসেবে বলছি। এই বয়েসে এসে আপনি স্বামীকে ডিভোর্স দিতে কেন চাইছেন? এই বয়েসেই তো আপনাদের একে অন্যকে সবচাইতে বেশি প্রয়োজন।
বৃদ্ধা : আমি ওনার মানসিক নিপীড়নের শিকার।
ম্যাজিস্ট্রেট : সেটা কি ভাবে?
বৃদ্ধা : মুড ভালো না থাকলে যখন তখন আমায় যা তা কথা শুনিয়ে দেন!
ম্যাজিস্ট্রেট : ওহ.. এই ব্যাপার। তা, আপনিও পাল্টা কথা শুনিয়ে দিলেই তো হয়ে গেল।
বৃদ্ধা : সেটাই তো আমার মানসিক চাপের কারণ!
ম্যাজিস্ট্রেট : বুঝতে পারলাম না।
বৃদ্ধা : আমি যখনই পাল্টা কোন জবাব দিতে যাই, কানে শোনার মেশিনটা উনি খুলে ফেলেন!