নগরের বাজারগুলোতে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বাড়ায় কিছুটা দাম কমতে শুরু করেছে। সবজিভেদে কেজিতে ৫ থেকে ১৫ টাকা পর্যন্ত দাম কমেছে। সবজির দাম কমায় ক্রেতাদের মধ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি ফিরেছে।
শুক্রবার (১৩ নভেম্বর) নগরের রিয়াজউদ্দিন বাজার, কাজীর দেউড়ি বাজার, চকবাজার ঘুরে এতথ্য পাওয়া যায়।
বাজারে প্রতিকেজি আলু ৩০ টাকা, তিতকরলা ৪০ টাকা, টমেটো ৬০ থেকে ৭০ টাকা, বেগুন ৪৫ থেকে ৫০ টাকা, মুলা ৫০ টাকা, ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, পেঁপে ৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে আগের দামে বিক্রি হচ্ছে মাছ। প্রতিকেজি ইলিশ ৫০০ থেকে ১২শ টাকায়, তেলাপিয়া ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা, রুই ১৫০ থেকে ১৮০ টাকা, কাতাল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা, রূপচাঁদা ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
এছাড়া মাংসের বাজারও আগের মতোই স্থিতিশীল রয়েছে। বাজারে প্রতিকেজি গরুর মাংস ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা এবং খাসির মাংস ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কেজি প্রতি ব্রয়লার মুরগি ১২০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকায়। বাজারে বাজারে প্রতিডজন লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০৫ থেকে ১১০ টাকা, দেশি মুরগির ডিম ১৭০ টাকা।
এছড়া বাজারে প্রতি কেজি মসুর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১২০ টাকা, চিনি ৬০ থেকে ৬৫ টাকা।
চালের বাজারে প্রতিকেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬২, পাইজাম ৪৫ থেকে ৫৬ টাকায়, মোটা চাল ৪৪ থেকে ৪৫ টাকায় এবং চিকন চাল ৫০ থেকে ৫২ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মসলার বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, রসুন ১০০ থেকে ১৩০ টাকায়, আদা ৮০ থেকে ১৫০ টাকায়, তেজপাতা ১০০ থেকে ১৮০ টাকায়, হলুদ ১৪০ থেকে ২০০ টাকায়, জিরা ২৮০ থেকে ৪০০ টাকা, দারুচিনি ৩৫০ থেকে ৪৮০ টাকা, সয়াবিন তেল (বোতল) ১০০ থেকে ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জয়নিউজ/হিমেল/পিডি