বাজারে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকায় সব ধরনের শীতকালীন সবজির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিকে ভোজ্যতেল সয়াবিনের দামের পাল্লা বাড়তির দিকেই ঝুলে আছে। সপ্তাহের ব্যবধানে ৫ থেকে ৮ টাকা বেড়েছে সয়াবিনের দাম।
বিক্রেতারা বলছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম না কমায় খুচরা বাজারেও দাম কমছে না। আগামীতে তেলের দাম আরও বাড়তে পারে।
এছাড়া মাছ ও মাংসের বাজারেও গত সপ্তাহের মতো দামে কোনো হেরফের হয়নি।
শুক্রবার (৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে নগরের রিয়াউদ্দিন বাজার, চকবাজার, কাজীর দেউড়ি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।
বাজারে প্রতিকেজি শিম ২০ টাকায়, গাজর ৩০ টাকায়, মুলা ২০ টাকায়, টমেটো ৩০ টাকায়, করলা ৪০ টাকা, বেগুন ৩০ টাকায়, ফুলকপি ২০ টাকায়, বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকা, ঢেঁড়স ৩০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার ২০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৯০ টাকা, আলু ২০ টাকা, পেঁয়াজ ৩০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
এসব বাজারে অপরিবর্তিত আছে গরু ও খাসির মাংস এবং মসলার দাম। এছাড়া আদা প্রতিকেজি ৮০ টাকায়, রসুনের কেজি ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে প্রতিকেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৬৮ থেকে ৭০ টাকায়। চালের বাজারে প্রতিকেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৬৫ থেকে ৬৬ টাকায়, পোলাওয়ের চাল ৯০ থেকে ১০০ টাকায়। খোলা সয়াবিন বিক্রি হচ্ছে প্রতিলিটার ১৩০ টাকায়।
সোনালী মুরগি ২২০ টাকা, ব্রয়লার ১২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি গরুর মাংস ৫৫০ টাকায় এবং খাসির মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকায়।
এসব বাজারে প্রতিকেজি রুই ২৫০ টাকা, তেলাপিয়া ১৪০ টাকা, কাতল ১৭০ থেকে ২৮০ টাকা, চিংড়ি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা, বোয়াল মাছ ৪০০ টাকা, পোয়া মাছ ২০০ টাকা এবং রূপচাঁদা ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জয়নিউজ/পিডি