নগরের চকবাজারের চন্দনপুরা মসজিদের সামনে থেকে কাজ চলছে বাকলিয়া এক্সেস রোডের। যেটি বাকলিয়া থানার পাশ দিয়ে শাহ আমানত সেতু সংযোগ সড়কে মিলিত হবে। ইতোমধ্যেই ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হলেও অ্যালাইনমেন্টের ওপর গড়ে ওঠা কয়েকটি ভবনের কারণে থমকে গেছে সড়কটির নির্মাণ কাজ। আর এই সুযোগে সন্ধ্যা নামলেই ওই সড়কের বিভিন্ন স্পটে বসে মাদকের আড্ডা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাস্তার বিভিন্ন স্পটে মাদকসেবীরা ছোট ছোট দলে বসে মাদক সেবন করছেন। রাস্তায় কোনো প্রকার বাতি না থাকার কারণে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবিদের পছন্দের স্থান এখন এই সড়কটি। এছাড়াও কঠোর লকডাউনের মধ্যেও থেমে নেই এ মাদকের আড্ডা।
স্থানীয় বাসিন্দা ফরহাদুল ইসলাম জানান, আমি একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি করি। অফিসের কাজে আমার অনেক রাত হয় বাসায় ফিরতে। কখনো এই রাস্তায় হাটতে ভয় পাইনি, কিন্তু এখন পাই। স্থানীয়রা কোনো প্রকার বাধা দিলে তাদের অস্ত্রের ভয় দেখানো হচ্ছে।
স্থানীয় যুবলীগ নেতা তারেকুল ইসলাম বলেন, এখানে যারাই এমন অপরাধমূলক কাজ করছে তারা সবাই এলাকার বাইরের ছেলে। রাতে যারাই আড্ডা দেয় এবং নেশা করে তাদের দেখা যাচ্ছে রাস্তা হওয়ার পর। অন্ধকার হওয়াতে তারা এমন সুযোগ পাচ্ছে। প্রশাসনের উচিত যতদ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা নেওয়া।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলমগীর জয়নিউজকে বলেন, যদি এমন ঘটনা ঘটে থাকে দ্রুত এব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জয়নিউজ/পিডি