দু’দিনের অবিরাম বর্ষণ, মেঘে ঢাকা আকাশ। বর্ষণে বেড়ে গেছে জনদুর্ভোগ। এর চেয়েও ভয়ের ব্যাপার, আসছে তিতলি।
তিতলিরূপী ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কায় উপকূলবাসী শঙ্কিত, নগরবাসীও। বৃহস্পতিবার ভোর ৫টায় ভারতের উড়িষ্যা ও অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে আঘাত হানার এটি দুর্বল হয়ে পড়ে।
ভারতে তিতলীর আঘাত হানার খবর শুনেই ঘুম ভাঙে দেশবাসীর। সবার কৌতুহলের কেন্দ্রে তখন আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অফিস থেকে জানানো হলো- চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা সমুন্দ্রবন্দরে চলছে ৪ নম্বর বিপদসংকেত।
দুপুর গড়াতেই ধীরে ধীরে দূর হতে থাকে শঙ্কা। কারণ আবহাওয়া অফিস যে তখন বিপদসংকেত ৪ থেকে নামিয়ে এনেছে ৩-এ।
বেলা বাড়তেই কমতে থাকে বর্ষণ। ঘড়ির কাঁটা ৩টা পেরুতেই বিদায় জানালো বৃষ্টি। রাজপথে তখন বেড়ে গেছে পথচারী, যানবাহনও।
বিকেল সোয়া ৪টার দিকে মেঘের রাজ্যে দেখা মিলল এক চিলতে রোদের। ঠিক যেন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার মতো- মেঘের কোলে রোদ হেসেছে, বাদল গেছে টুটি….।