কম দামে সহজলভ্য, সহজ সংরক্ষণ ও রান্নার উপযোগী হওয়ায় ডিম একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে ‘নিউট্রিয়েন্ট পিল’ হিসেবে কাজ করছে। বিশ্ব ডিম দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
শুক্রবার (১২ অক্টোবর) বেলা ১১টায় চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের ইঞ্জিনিয়ার আবদুল খালেক মিলনায়তনে ‘সুস্থ সবল জাতি চাই, সব বয়সেই ডিম খাই’ স্লোগানে প্রাণিসম্পদ কার্যালয় এ আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে ধনী-গরিব সবার খাবার তালিকায় ডিম রাখার আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আজহারুল ইসলাম।
এ উপলক্ষে বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও ব্যানার-ফেস্টুনসহ শোভাযাত্রা বের করা হয়। বিতরণ করা হয় সিদ্ধ ডিম।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পোল্ট্রি ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. রকিবুর রহমান টুটুল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. হাবিবুর রহমান, সিভিল সার্জন ডা. মো. আজিজুর রহমান সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের পুষ্টিবিদ হাসিনা আকতার লিপি, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সহ-সভাপতি এস এম নাজের হোসাইন।
মূল প্রবন্ধে ডা. মো. রেয়াজুল হক বলেন, ডিমের প্রোটিন উৎকৃষ্ট মানের। মিনারেল ও ভিটামিনগুলো অন্য যে কোনো খাবারের তুলনায় বেশি। ডিম কম ক্যালরিযুক্ত। রোগ ও বুড়িয়ে যাওয়া প্রতিরোধে এটি সাহায্য করে।
জয়নিউজ/আরসি