রাত পেরুলেই শোনা যাবে ঢাকের আওয়াজ। চলছে শেষ মুহূর্তের কেনাকাটা। সেজে উঠেছে মন্ডপগুলো। চলছে আলোকসজ্জ্বার কাজ।
নগরের টেরিবাজার, নিউমার্কেট, ইউনেস্কো সিটি সেন্টার, সানমারসহ বিভিন্ন শপিং সেন্টারগুলোতে বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। সন্ধ্যা হতে না হতেই জমে উঠছে মার্কেটগুলো। ক্রেতারা তাদের সাধ্যের মধ্যে পছন্দের কাপড় কিনে ফিরছেন ঘরে।
টেরিবাজারের দোকানগুলোতে সব বয়সের ক্রেতাদের দেখা মিলেছে। আলমগীর এন্ড ব্রাদার্সের সত্ত্বাধীকারী হাফিজ আহমেদ জয়নিউজকে জানান, আমাদের দোকানে প্রায় সব ধরনের শাড়ি রয়েছে। এরমধ্যে কাতান, সিল্ক, জর্জেট, বেনারসি, জর্জেট বেনারসি, জামদানি বেনারসি, জামদানি কাতান, পাকিস্তানি জর্জেটের রয়েছে বিশেষ কালেকশন। পূজা উপলক্ষে দেশের বাইরে থেকেও আমরা শাড়ি আমদানি করেছি। তবে পূজা যত কাছে আসছে ক্রেতাদের ভিড় তত বাড়ছে। সকল বয়সী নারীদের এখন প্রথম পছন্দ শাড়ি।
টেরিবাজার বাই লেইন পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি পঙ্কজ বোস জয়নিউজকে জানান, এবারের পূজার আয়োজনে আমরা নতুনত্ব আনার চেষ্টা করেছি। সার্বিক আয়োজন সুশৃঙ্খলভাবে সম্পাদন করতে আমরা সাধ্যমতো চেষ্টা করছি। আগামীকাল (সোমবার) শুরু হতে যাওয়া আমাদের আয়োজনে উপস্থিত থাকবেন প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর আঞ্জুমান আরা বেগম।