হালকা বৃষ্টিতেই চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে জলযটের সৃষ্টি হয়েছে। তবে স্থায়ী ছিলনা ঘণ্টাখানেকের বেশি।
আজ ৫ মে, বৃহস্পতিবার নগরের নগরের ২ নম্বর গেইট, অক্সিজেন-বায়েজিদ সড়কের বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। এছাড়া মুরাদপুর, আগ্রাবাদের বিভিন্ন নিচু এলাকা প্লাবিত হওয়ার খবর রয়েছে।
নগরবাসীর অভিযোগ, জলাবদ্ধতা হচ্ছে তা মূলত খাল নালা জ্যাম থাকার কারণে। বর্ষা আসলেই চসিক’র পরিচ্ছন্নত্ বিভাগের টনক নড়ে। কিন্তু বর্ষা মৌসুমের আগে নালা পরিষ্কারের কাজে হাত দেওয়া হয়না। ফলে বর্ষা মৌসুমে সামান্য বৃষ্টি হলেই নালায় পানির চলাচলে বাধা সৃষ্টির কারণে আমাদেরকে জলযটের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
২ নম্বর গেইটের স্থানীয় ব্যবসায়ী জিসান বলেন, এখন জলযটের দুশ্চিন্তা। এরপর রয়েছে নালা-খালে পড়ে মৃত্যু আতংক। গত বছর খালে পড়ে মৃত্যুর এতো দুর্ঘটনা হওয়ার পরও এখন পর্যন্ত চসিক’র পক্ষ থেকে কোনো উদ্যেগ নেওয়া হয়নি। দুর্ঘটনা ঘটলেই শোক জানিয়ে দুঃখ করার পর সবই শেষ। পরে কেউ আর খবর নেয়না।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী হাসান বিন শামস বলেন, জলাবদ্ধতা অনেকাংশে কমেছে। এখন যেসব এলাকায় জলাবদ্ধতা হচ্ছে তা মূলত খাল নালা জ্যাম থাকার কারণে। কারণ অনেকদিন বৃষ্টি না হওয়াতে খাল-নালাগুলো জ্যাম হয়ে আছে। সামনের দিনগুলোতে জলাবদ্ধতা আরও কমবে।
এন-কে