বাঁশখালী থানার মিনজীরী তলায় শহীদুলের বসত ঘরে ইয়াবাসহ মাদকদ্রব্য মজুত রেখে বিক্রি করা হয় পাইকারি বিক্রেতাদের কাছে।
দীর্ঘদিন ধরে মাদকের গুদাম হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে তার এ ঘর। অবশেষে র্যাব-৭ এর জালে ধরা পড়লো শহীদুল। উদ্ধার করা হয় ৯১ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট।
গ্রেফতার শহীদ উল্লাহ (৩৫) বাঁশখালীর মিনজীরী তলার সৈয়দুল ইসলামের সন্তান।
র্যাব-৭ সিনিয়র সহকারি পরিচালক (মিডিয়া) নুরুল আবছার বলেন, শহীদুলের বসত ঘরের ভেতর মাদক দ্রব্য মজুত রেখে ক্রয় বিক্রয় করার খবর পেয়ে ১৮ নভেম্বর রাতে আমাদের টিম অভিযান চালায়।
এসময় শহীদ উল্লাহকে ধরা হয়। পরে তার তথ্যে বসত ঘরের মাটির গর্ত থেকে ১টি প্লাষ্টিকের ছোট বস্তার ভেতরে থাকা পলিথিন মোড়ানো অবস্থায় ৯১ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্যের আনুমানিক মূল্য ৩ কোটি টাকা।
র্যাব জানায়, শহীদ দীর্ঘদিন যাবত কক্সবাজার জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে মাদক দ্রব্য সংগ্রহ করে পরবর্তীতে তা চট্টগ্রাম জেলা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর বিভিন্ন এলাকার মাদক কারবারিদের খুচরা ও পাইকারীভাবে বিক্রি করে আসছে।
শহীদকে বাঁশখালী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। বাঁশখালী থানার ওসি কামাল উদ্দিন জয়নিউজবিডিকে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ ও পাচার আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জেএন/এফও/পিআর