ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি সবসময় শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতাকে জাগিয়ে তুলতে কাজ করে। শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা ও বিশ্লেষণী চিন্তার বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে ইঞ্জিনিয়ারিং কনটেস্ট। তরুণদের সৃজনশীলতাই পৃথিবীর চালিকাশক্তি। ইডিইউ এই শক্তিকে শাণিত করার জায়গা।
ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং আয়োজিত আন্তঃবিভাগীয় ইঞ্জিনিয়ারিং কনটেস্টে এসব কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান।
সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের অ্যাম্ফিথিয়েটারে প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়। প্রতিযোগিতার ক্যাটাগরিগুলো হলো- প্রোগ্রামিং কনটেস্ট, গেমিং কনটেস্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট এন্ড পোস্টার কম্পিটিশন।
উপাচার্য প্রফেসর মুহাম্মদ সিকান্দার খান বলেন, ইঞ্জিনিয়ারিং কনটেস্টে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীদের বিপুল অংশগ্রহণ এটাই প্রমাণ করে আমাদের শিক্ষার্থীরা কিছু করে দেখাতে চায়। এই স্পৃহা শিক্ষার্থীদের অদম্য করে তুলবে। আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি, এ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীরা আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতায় ইডিইউর সুনাম বয়ে আনবে।
প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। তাদের মধ্যে প্রোগ্রামিং কনটেস্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, গেমিং কনটেস্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে আকিল আলম চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ারিং অলিম্পিয়াডে রানার আপ হয়েছে কাজী মারজান সুলতানা এবং চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মুহাম্মদ সাকিব খান, প্রজেক্ট এন্ড পোস্টার কম্পিটিশনে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন মুহাম্মদ কৌশিক পাটোয়ারি ও তার দল।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক সামস-উদ-দোহা, রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়ুয়া, প্ল্যানিং এন্ড ডেভলপমেন্ট ডিরেক্টার শাফায়েত কবির চৌধুরীসহ সকল অনুষদের ডিন, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।