আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সারা দুনিয়ার গণতান্ত্রিক দেশগুলোর মতো স্ট্যান্ডার্ডে নির্বাচন হবে। ভোটের দিন ভোটারের স্ট্যান্ডার্ড উপস্থিতি হবে। অন্যান্য গণতান্ত্রিক দেশে যে পরিমাণ ভোটার উপস্থিতি হয়, তার সঙ্গে তুলনা করলে আমাদের হতাশ হতে হবে না।
রোববার দুপুর ১২টায় রাজধানীর ধানমন্ডিতে দলীয় সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের মধ্য দিয়ে বিএনপির রাজনৈতিক অস্তিত্ব আরও সংকুচিত হবে এবং অনিশ্চয়তা বাড়বে। যারা সন্ত্রাসের রাজনীতি করে, তাদের মুখে গণতন্ত্রের বুলি শোভা পায় না। সন্ত্রাস করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয় না।
তিনি বলেন, বিএনপি অসহযোগ আন্দোলন করবে। তারা অনেককে ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেন করতে নিষেধ করছেন কিন্তু তাদের অনেকেই আগেই আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। তাদের অনেকেরই ব্যাংকে লেনদেন আছে। কাজেই তারা তারেক রহমানে আন্দোলনের ডাক শুনতে গেলে নিজেদেরই সব যাবে। আম-ছালা দুটোই যাবে। কাজেই তারেকের ডাকে তারা সাড়া দেবে, এটা মনে করার কারণ নেই।
তারেক রহমানের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিদেশে বসে রিমোট কন্ট্রোলে এসব উদ্ভট আন্দোলনের ডাক দিচ্ছেন। নিজে কেনো সশরীরে উপস্থিত নেই। সাহস থাকলে আসুন, মোকাবিলা হবে রাজপথে।
রিমোট কন্ট্রোলে আন্দোলনের ডাক দিয়ে বাংলাদেশে বিপ্লব হবে না। আন্দোলন করলে হয় রাজপথে না হয় জেলে থাকতে হবে, দুটোর একটা।
জেএন/পিআর