চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, এখন প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের নজিরবিহীন অর্জনগুলো প্রতিটি ভোটারের কাছে পৌছে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে এ নির্বাচন বাঙালি জাতিসত্ত্বার অস্তিত্ব রক্ষার একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সর্বশক্তি নিয়োগ করে আমাদের নৌকার বিজয় ছিনিয়ে আনতে হবে।
সোমবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরের কোতোয়ালী থানার কে সি দে রোডে চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের নির্বাচনি প্রচারণা কার্যালয় উদ্বোধনের পর তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র বলেন, চট্টগ্রাম-৯ আসনে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোটগ্রহণ করা হবে। এ প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জনে সরকারিভাবে যে প্রশিক্ষণ কর্মশালা হচ্ছে তাতে ভোটারদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান ও সংগঠনের সহসভাপতি ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রাম-৯ আসনসহ নগরের সবকটি আসনে নৌকা প্রতীকের বিজয় নিশ্চিত করতে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে হবে। ঘরে ঘরে গিয়ে ভোটারদের মন জয় করে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল বলেন, চট্টগ্রাম-৯ আসন থেকে নৌকার মাঝি ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী আওয়ামী পরিবার ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তির মানসম্মান। এই বিষয়টি বিবেচনায় রেখে তাকে বিজয়ী করতে দলীয় নেতাকর্মীদের আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
নির্বাচন পরিচালনা অফিসে চট্টগ্রাম-৯ আসনের নৌকার প্রার্থী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল উপস্থিত থেকে নেতৃবৃন্দের সাথে কুশল বিনিময় করেন এবং সবার দোয়া চান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন এম জহিরুল আলম দোভাষ, অ্যাডভোকেট সুনীল কুমার সরকার, এম এ রশিদ, আবদুচ ছালাম, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, শফিকুল ইসলাম ফারুক, হাসান মাহমুদ শমসের, অ্যাডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মশিউর রহমান চৌধুরী, আবদুল আহাদ, জহরলাল হাজারী, আবুল মনসুর, গৌরাঙ্গ চন্দ্র ঘোষ, ইঞ্জিনিয়ার বিজয় কিষাণ চৌধুরী, শেখ শহিদুল আনোয়ার, আবদুল লতিফ টিপু, মো. জাবেদ, হাজী বেলাল আহমেদ, ১৪ দলের মিটুল দাশগুপ্ত, আহসানুল মোরশেদ কাদেরী, থানা আওয়ামী লীগের হাজী শফিকুল ইসলাম, হাজী ছিদ্দিক আলম, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মো. গিয়াস উদ্দিন, স্বপন কুমার মজুমদার, রফিক হোসেন বাচ্চু, আবুল বশর, আবদুর রহমান, মোজাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, ইউনুস কোম্পানী, আলী নেওয়াজ, মো. মুছা, ফয়েজ উল্লাহ বাহাদুর, আকবর আলী আকাশ, আহমদ ইলিয়াছ, হারুন অর রশিদ, নুরুল আজিম নুরু, মহিউদ্দিন মহিম, পেয়ার মোহাম্মদ, আবু তৈয়ব ছিদ্দিকী, হাজী আবুল হাশেম বাবুল, শের মোহাম্মদ, সলিমউল্লাহ বাচ্চু, আবদুল হান্নান, আসিফ খান, আবছার উদ্দিন চৌধুরী, ফজলে আজিজ বাবুল, আশফাক আহমেদ, আনিসুর রহমান ইমন, মো. ইকবাল চৌধুরী, মোছলেম উদ্দিন, আবদুর রহমান প্রমুখ।