সৌদি আরব, কাতার, ইন্দোনেশিয়া, ইরান ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়াসহ মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, আফ্রিকার দেশে দেশে উদযাপন হচ্ছে পবিত্র ঈদ উল আযহা।
ফজরের নামাজের পরপরই পবিত্র নগরী মক্কা ও মদিনায় ঈদ উল আযহার নামাজ আদায় করেন ১৮ লক্ষাধিক হাজি। এরপর কেউ ট্রেনে, কেউ গাড়িতে, আবার কেউ হেঁটে মুজদালিফা থেকে আবার মিনায় ফিরবেন।
হজের আনুষ্ঠানিকতার অংশ হিসেবে শয়তানকে পাথর মারা শেষে আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় কোরবানি দিয়ে মাথার চুল ফেলে এহরাম ছাড়বেন হাজিরা।
তাওয়াফ করবেন মক্কায়। মিনায় দুইদিন অবস্থান করে প্রতীকী শয়তানকে লক্ষ্য করে সাতটি পাথর ছুঁড়বেন।
তবে, চাঁদের অবস্থান বিবেচনা করে সোমবার ঈদ উদযাপনের সরকারি ঘোষণা দিয়েছে বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম অধ্যুষিত দেশ ইন্দোনেশিয়া। প্রধান জামায়াত হবে রাজধানী জাকার্তার আল-আজহার মসজিদে।
এছাড়া লিবিয়া, ইরান, চীন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ দেশে দেশে ঈদের নামাজ আদায় করে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে ঈদ উল আযহা উদযাপন করছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা।
শ্রেণি-বৈষম্য ভুলে এক কাতারে নামাজ আদায়ের পর দোয়া করা হয় ফিলিস্তিনসহ বিশ্বের নিপীড়িত মুসলিমদের জন্য।
জেএন/পিআর