গ্রুপ পর্বের ৪ ম্যাচ শেষে বাংলাদেশের নামের পাশে ৬ পয়েন্ট। তাতে ‘ডি’ গ্রুপ থেকে সুপার এইটের টিকিট পেয়েছে টাইগাররা। এই গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে অর্থাৎ ডি-২ হিসেবে সুপার এইটে নাম লিখিয়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
এবারের আসরে মোট ২০টি দল অংশ গ্রহণ করেছে। চারটি গ্রুপে ভাগ হয়ে খেলছে তারা। প্রত্যেক গ্রুপ থেকে দুটি করে মোট ৮টি দল জায়গা করে নিয়েছে সুপার এইটে। গ্রুপ পর্বের পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে দলগুলো পরের পর্ব নিশ্চিত করলেও আসর শুরুর আগেই আনুমানিক ভাবে প্রত্যেক গ্রুপ থেকে দুটি করে দল বাছাই করে নাম (যেমন এ-১, এ-২) দিয়ে রেখেছিল আইসিসি।
ডি গ্রুপ থেকে ডি-১ নামে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা, আর ডি-২ নামে ছিল শ্রীলঙ্কা। দক্ষিণ আফ্রিকা ইতোমধ্যেই সুপার এইটে কোয়ালিফাই করায় ডি-১ হিসেবে খেলবে তারা। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা যেহেতু আসর থেকে ছিটকে গেছে তাই এই গ্রুপ থেকে বাকি যে দল কোয়ালিফাই করেছে তাদের নাম হবে ডি-২। অর্থাৎ বাংলাদেশ তারা ডি-২ হিসেবেই সুপার এইটে খেলবে।
সুপার এইটের ৮ দলকে আবার দুই গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। সেখানে প্রথম গ্রুপে আছে এ-১, বি-২, সি-১, ডি-২। অর্থ্যাৎ এখানে গ্রুপ-১ এ থাকবে বাংলাদেশ। যেখানে এ-১ হিসেবে আছে ভারত, বি-২ হিসেবে আছে অস্ট্রেলিয়া ও সি-১ হিসেবে খেলবে আফগানিস্তান।
সুপার এইটে গ্রুপের প্রত্যেক দলের বিপক্ষে একটি করে ম্যাচ খেলবে দলগুলো। সে হিসেবে আসরে আরও অন্তত তিনটি ম্যাচ পাবে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ হিসেবে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তানকে মোকাবেলা করতে হবে টাইগারদের। সেখানে এই তিন দলের মধ্যে অন্তত দুই দেশকে হারালেও সেমিতে যাওয়ার বড় সম্ভাবনা থাকবে শান্তর দলের।
জেএন/এমআর