কক্সবাজারে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সাথে কোটার পক্ষে অবস্থানকারী হেলমেটবাহিনীর সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষে অর্ধশত আহত হয়েছে।
পরে কক্সবাজার শহরের লালদীঘির পাড়ে অবস্থিত জেলা আওয়ামী লীগ অবস্থান করা ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও অফিস ভাঙচুর করে আন্দোলনকারীরা।
এতে আহত হয় কক্সবাজার সরকারী কলেজ ছাত্রীগের আহবায়ক, রাজিবুল হক মোস্তাক সহ অনেকেই। এনিয়ে কক্সবাজার শহরে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বিকেলে কক্সবাজার শহরের শহীদ সরণী সড়কে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা।
অন্যদিকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে ইট-পাটকেল ছোড়া এবং ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মঈন উদ্দিন বলেন, আমরা পার্টি অফিসে অবস্থান করছিলাম,হঠাৎ অফিসে ঢুকে আমাদের ওপর হামলা করে।এবং অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। এসময় ছাত্রলীগের ৩০ জন আহত হয়।
অন্যদিকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা প্রথমে আমাদের উপর হামলা চালায় । এসময় তাদের হামলায় অর্ধশতাধিক আন্দোলনকারী আহত হয়েছে।
কক্সবাজার সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রফিকুজ্জামান বলেন, জাসদ এর অফিসসহ আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। আমাদের টিম ঘটনাস্থলে কাজ করছে।
জেএন/পিআর