নির্বাচন সামনে রেখে ভোটকেন্দ্র ও ভোট গ্রহণের পরিবেশ সুষ্ঠু রাখতে এবং নির্বাচনি এলাকায় যে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে সোমবার (২৪ ডিসেম্বর) থেকে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী। ২৪ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত তারা মাঠে থাকবে।
নির্বাচনে ‘ইনস্ট্রাকশন রিগার্ডিং ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার’ অনুযায়ী কাজ করবে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা। তারা জেলা/ উপজেলা/ মহানগর এলাকার সংযোগস্থলে ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে প্রয়োজন অনুযায়ী টহল ও অন্যান্য আভিযানিক কার্যক্রমে অংশ নেবে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জারি করা এ সংক্রান্ত একটি পরিপত্রে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মপরিধিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা সহায়তা চাইলে, আইনশৃঙ্খলা বিপন্ন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিলে পুলিশসহ অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে তারা সহায়তা করবে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা বা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ভোটকেন্দ্রের ভেতরে বা ভোট গণনাকক্ষের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবে তারা।
সেনাবাহিনী বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবে না। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।
দেশব্যাপী আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ইতোমধ্যে বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।