অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা শান্তি নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের দায়িত্ব বণ্টন করেছেন।
সেখানে টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মো. নাহিদ ইসলাম।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
এছাড়া উপদেষ্টারা যেসব মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে পেলেন:
সালেহ উদ্দিন আহমেদ-অর্থ মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়
ড. আসিফ নজরুল-আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
আদিলুর রহমান খান-শিল্প মন্ত্রণালয়
মো. তৌহিদ হোসেন-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
হাসান আরিফ-স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়
শারমীন এস মুরশিদ-সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ড. আ. ফ. ম খালিদ হোসেন-ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়
ফরিদা আখতার-মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
নুরজাহান বেগম-স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
২৭ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন ড. ইউনূস:
১. মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ;
২. প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়;
৩. সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ;
৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়;
৫. সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়;
৬. খাদ্য মন্ত্রণালয়;
৭. গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়;
৮. ভূমি মন্ত্রণালয়;
৯. বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়;
১০. কৃষি মন্ত্রণালয়;
১১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়;
১২. রেলপথ মন্ত্রণালয়;
১৩. জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়;
১৪. বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়;
১৫. নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়;
১৬. পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়;
১৭. মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়;
১৮. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়;
১৯. তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়;
২০. প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়;
২১. বাণিজ্য মন্ত্রণালয়;
২২. শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়;
২৩. সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়;
২৪. বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়;
২৫. মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়;
২৬. পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়;
২৭. প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
জেএন/পিআর