জামায়াতে ইসলামীর ২৫ নেতার প্রার্থিতা বিষয়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা দেননি হাইকোর্ট। ফলে তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় আর বাধা থাকল না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। এছাড়া নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিদ্ধান্ত কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না,তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ ডিসেম্বর) বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট ইয়াছিন খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হাসেন সাজু। আর জামায়াত নেতাদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
এর আগে তরিকত ফেডারেশনের মহাসচিব সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, আলী হোসেন, এমদাদুল হক ও হুমায়ুন কবিরের পক্ষে বুধবার (২৬ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর।